জীব বিজ্ঞান- হৃপিন্ড এবং রক্ত নিয়ে ৫০টি প্রশ্ন
৪০তম_বিসিএসঃ জীব বিজ্ঞান- হৃপিন্ড
এবং রক্ত
[ একটা প্রশ্ন নিশ্চিত পাবেন ]
১। প্রশ্নঃ রক্তের উপাদান কতটি এবং কী কী?
উত্তরঃ রক্তের উপাদান দুইটি । একটি রক্তরস, যার পরিমাণ ৫৫% । অন্যটি
রক্তকণিকা, যার পরিমাণ ৪৫%।
২। প্রশ্নঃ প্লাজমা কী?
উত্তরঃ রক্তের হালকা হলুদ বর্ণের তরল অংশকে রক্তরস বা প্লাজমা বলে।
৩। প্রশ্নঃ মানুষের শরীরে ওজনের শতকরা কতভাগ রক্ত থাকে?
উত্তরঃ ৭% রক্ত থাকে। পূর্ণ মানুষের দেহে রক্তের পরিমাণ থাকে ৫-৬ লিটার। রক্ত সামান্য ক্ষারীয়।
এর pH হল ৭.৩৫-৭.৪৫।
৪। প্রশ্নঃ রক্তরসের কাজ কী কী?
উত্তরঃ রক্তরসের কাজসমূহ নিম্নরূপঃ
ক) ক্ষুদ্রান্ত্র হতে খাদ্যসার (গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটি এসিড) রক্তের মাধ্যমে বিভিন্ন কলায় পৌছে।
খ) কলা হতে উতপন্ন কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO2) ফুসফুসে পৌছায়।
গ) কলা হতে উতপন্ন বর্জ্য পদার্থ (ইউরিয়া, ইউরিক এসিড) রেচনের মাধ্যমে বৃক্কে নিয়ে যায়।
ঘ) অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি থেকে উতপন্ন হরমোন রক্তের মাধ্যমে বিভিন্ন অঙ্গে পৌছায়।
ঙ) রক্তরসের বাই-কার্বনেট, ফসফেট বাফার অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করে।
৫। প্রশ্নঃ কতক্ষণ রক্ত সঞ্চালন বন্ধ থাকলে মানুষের মৃত্যু হয় ?
উত্তরঃ ৫ মিনিট।
৬। প্রশ্নঃ লোহিত রক্ত কণিকা সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তরঃ লোহিত রক্তকণিকা অস্থিমজ্জায় তৈরি হয় এবং প্লীহায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। লোহিত রক্ত কণিকায় নিউক্লিয়াস থাকেনা। লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়ু ১২০ দিন বা ৪ মাস। হিমোগ্লোবিনের কাজ-
ক) প্রধানত অক্সিজেন এবং সামান্য পরিমাণে কার্বন-ডাই-অক্সাইড পরিবহন করা। তবে দূষিত বাতাসের কার্বন-মনোঅক্সাইড রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা হ্রাস করে।
খ) বাফার হিসেবে কাজ করে।
ভিটামিন বি-১২ এবং ফোলিক এসিড লোহিত কণিকার পূর্ণতা প্রাপ্তিতে সহায়তা করে। হিমোগ্লোবিন তৈরীতে প্রয়োজন হয় আমিষ এবং লৌহ। ভিটামিন বি-১২, ফোলিক এসিড, আমিষ, লৌহ স্বল্পতা হলে রক্তশূন্যতা হয়।
৭। প্রশ্নঃ শ্বেত রক্তকণিকা সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তরঃ শ্বেত রক্ত কণিকা দুই প্রকার । যথাঃ দানাদার এবং অদানাদার। মানুষের শরীরে শ্বেত রক্ত কণিকা এবং লোহিত রক্তকণিকার অনুপাত ১ : ৭০০। শ্বেত রক্তকণিক ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। ব্লাড ক্যান্সার (Leukaemia) তে রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। এইডস রোগে রক্তের শ্বেত কণিকা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
৮। প্রশ্নঃ অনুচক্রিকা সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তরঃ দেহের কোন অংশ কেটে গেলে অনুচক্রিকা রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। রক্ত জমাট বাঁধার ফ্যাক্টরঃ (ফুল পড়ে টুপ করে) । ফিব্রিনোজেন, প্রোথ্রোম্বিন, টিস্যু থ্রোম্বিন, ক্যালসিয়াম আয়ন। ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধার ফ্যাক্টর তৈরিতে সাহায্য করে।
৯। প্রশ্নঃ ক্যাটল ফিসের কতটি হৃৎপিন্ড থাকে?
উত্তরঃ তিনটি হৃৎপিন্ড থাকে।
১০। প্রশ্নঃ পেরিকার্ডিয়াম কী?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ডে দ্বিস্তরবিশিষ্ট পাতলা পর্দা দ্বারা ঢাকা থাকে, একে পেরিকার্ডিয়াম বলে।
১১। প্রশ্নঃ হৃৎপিন্ড কতস্তর বিশিষ্ট পেশী দ্বারা গঠিত থাকে?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ড তিনস্তর বিশিষ্ট পেশি দ্বারা গঠিত। যথা- পেরিকার্ডিয়াম, মায়োকার্ডিয়াম এবং এন্ডোকার্ডিয়াম।
১২। প্রশ্নঃ হার্ট সাউন্ড কত ধরণের ?
উত্তরঃ চার ধরণের ।
১৩। প্রশ্নঃ রক্তবাহিকা কত ধরণের ?
উত্তরঃ তিন ধরণের । যথাঃ ধমনী, শিরা, কৈশিক জালিকা।
১৪। প্রশ্নঃ “Myocadial Infarction” বলতে কী বোঝেন?
উত্তরঃ করোনারী ধমনীতে চর্বি জমাট বেঁধে গেলে হৃৎপিন্ডে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে হৃৎপিন্ডের কিছু টিস্যু মরে যায়। এ ঘটনাকে হার্ট এটাক বা “Myocadial Infarction” বলা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ হৃৎরোগের পরীক্ষা কোন কোন পদ্ধতিতে করা হয়?
উত্তরঃ Cardiao Angiography, Echo Caddiography, E.T.T (Excercise Tolerance Test)
১৬। হৃৎরোগের চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর নাম বলেন?
উত্তরঃ Coronary Angioplasty, Coronary bypass.
১৭। প্রশ্নঃ Echo Cardiography কী?
উত্তরঃ Cardiograph হলো হৃৎপিন্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র। শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করে হৃৎপিন্ডের গতি পরীক্ষা করার পদ্ধতিকে Echo Cardiography বলে।
১৮। প্রশ্নঃ E.T.T (Excercise Tolerance Test) এর মাধ্যমে কী করা হয়?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ডের কর্মদক্ষতা পরিমাপ করা হয়।
১৯। প্রশ্নঃ “Coronary angioplasty" কী?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো পদ্ধতির নাম হল করোনারি এনজিওপ্লাস্টি।
২০। প্রশ্নঃ “Coronary bypass" কী?
উত্তরঃ এ পদ্ধতিতে করোনারী ধমনীর সরু অংশে ইনটারনাল ম্যামারী ধমরী বা সেপনাস শিরার দ্বারা বাইপাস পথ তৈরী করা হয় যাতে হৃৎপিন্ডে রক্ত সরবরাহ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
২১. পোলিওতে অধিক আক্রান্ত হয় কারা?
= শিশুরা।
২২. টিটি টিকা নিতে হয়---
= ৫ ডোজ।
২৩. জন্ডিস কোন অংশের রোগ?
= যকৃতের রোগ।
২৪. প্রানিদেহের মূল উদ্দীপন শক্তি কি?
= কার্বোহাইড্রেট।
২৫. EPI'র পূর্নরুপ কি?
= Expanded Program On Immunization.
২৬. EPI প্রকল্পে সাহায্য দানকারী সংস্থা কোনটি?
= ইউনিসেফ।
২৭. কোন রোগ প্রতিরোধের জন্য বিসিজি টিকা দেয়া হয়?
= যক্ষা।
২৮. মা ও শিশুস্বাস্থ্য পক্ষ পালন শুরু হয় কত সাল থেকে?
= ১৯৯৪ সাল।
২৯. যে রোগে শিশুদের হাত ও পা ধনুকের মত বাঁকা হয়ে যায়?
= ধনুষ্টংকার।
৩০. গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্য কোন টিকা অত্যাবশ্যকীয়?
= টিটি টিকা।
২। প্রশ্নঃ প্লাজমা কী?
উত্তরঃ রক্তের হালকা হলুদ বর্ণের তরল অংশকে রক্তরস বা প্লাজমা বলে।
৩। প্রশ্নঃ মানুষের শরীরে ওজনের শতকরা কতভাগ রক্ত থাকে?
উত্তরঃ ৭% রক্ত থাকে। পূর্ণ মানুষের দেহে রক্তের পরিমাণ থাকে ৫-৬ লিটার। রক্ত সামান্য ক্ষারীয়।
এর pH হল ৭.৩৫-৭.৪৫।
৪। প্রশ্নঃ রক্তরসের কাজ কী কী?
উত্তরঃ রক্তরসের কাজসমূহ নিম্নরূপঃ
ক) ক্ষুদ্রান্ত্র হতে খাদ্যসার (গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটি এসিড) রক্তের মাধ্যমে বিভিন্ন কলায় পৌছে।
খ) কলা হতে উতপন্ন কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO2) ফুসফুসে পৌছায়।
গ) কলা হতে উতপন্ন বর্জ্য পদার্থ (ইউরিয়া, ইউরিক এসিড) রেচনের মাধ্যমে বৃক্কে নিয়ে যায়।
ঘ) অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি থেকে উতপন্ন হরমোন রক্তের মাধ্যমে বিভিন্ন অঙ্গে পৌছায়।
ঙ) রক্তরসের বাই-কার্বনেট, ফসফেট বাফার অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করে।
৫। প্রশ্নঃ কতক্ষণ রক্ত সঞ্চালন বন্ধ থাকলে মানুষের মৃত্যু হয় ?
উত্তরঃ ৫ মিনিট।
৬। প্রশ্নঃ লোহিত রক্ত কণিকা সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তরঃ লোহিত রক্তকণিকা অস্থিমজ্জায় তৈরি হয় এবং প্লীহায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। লোহিত রক্ত কণিকায় নিউক্লিয়াস থাকেনা। লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়ু ১২০ দিন বা ৪ মাস। হিমোগ্লোবিনের কাজ-
ক) প্রধানত অক্সিজেন এবং সামান্য পরিমাণে কার্বন-ডাই-অক্সাইড পরিবহন করা। তবে দূষিত বাতাসের কার্বন-মনোঅক্সাইড রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা হ্রাস করে।
খ) বাফার হিসেবে কাজ করে।
ভিটামিন বি-১২ এবং ফোলিক এসিড লোহিত কণিকার পূর্ণতা প্রাপ্তিতে সহায়তা করে। হিমোগ্লোবিন তৈরীতে প্রয়োজন হয় আমিষ এবং লৌহ। ভিটামিন বি-১২, ফোলিক এসিড, আমিষ, লৌহ স্বল্পতা হলে রক্তশূন্যতা হয়।
৭। প্রশ্নঃ শ্বেত রক্তকণিকা সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তরঃ শ্বেত রক্ত কণিকা দুই প্রকার । যথাঃ দানাদার এবং অদানাদার। মানুষের শরীরে শ্বেত রক্ত কণিকা এবং লোহিত রক্তকণিকার অনুপাত ১ : ৭০০। শ্বেত রক্তকণিক ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। ব্লাড ক্যান্সার (Leukaemia) তে রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। এইডস রোগে রক্তের শ্বেত কণিকা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
৮। প্রশ্নঃ অনুচক্রিকা সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তরঃ দেহের কোন অংশ কেটে গেলে অনুচক্রিকা রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। রক্ত জমাট বাঁধার ফ্যাক্টরঃ (ফুল পড়ে টুপ করে) । ফিব্রিনোজেন, প্রোথ্রোম্বিন, টিস্যু থ্রোম্বিন, ক্যালসিয়াম আয়ন। ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধার ফ্যাক্টর তৈরিতে সাহায্য করে।
৯। প্রশ্নঃ ক্যাটল ফিসের কতটি হৃৎপিন্ড থাকে?
উত্তরঃ তিনটি হৃৎপিন্ড থাকে।
১০। প্রশ্নঃ পেরিকার্ডিয়াম কী?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ডে দ্বিস্তরবিশিষ্ট পাতলা পর্দা দ্বারা ঢাকা থাকে, একে পেরিকার্ডিয়াম বলে।
১১। প্রশ্নঃ হৃৎপিন্ড কতস্তর বিশিষ্ট পেশী দ্বারা গঠিত থাকে?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ড তিনস্তর বিশিষ্ট পেশি দ্বারা গঠিত। যথা- পেরিকার্ডিয়াম, মায়োকার্ডিয়াম এবং এন্ডোকার্ডিয়াম।
১২। প্রশ্নঃ হার্ট সাউন্ড কত ধরণের ?
উত্তরঃ চার ধরণের ।
১৩। প্রশ্নঃ রক্তবাহিকা কত ধরণের ?
উত্তরঃ তিন ধরণের । যথাঃ ধমনী, শিরা, কৈশিক জালিকা।
১৪। প্রশ্নঃ “Myocadial Infarction” বলতে কী বোঝেন?
উত্তরঃ করোনারী ধমনীতে চর্বি জমাট বেঁধে গেলে হৃৎপিন্ডে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে হৃৎপিন্ডের কিছু টিস্যু মরে যায়। এ ঘটনাকে হার্ট এটাক বা “Myocadial Infarction” বলা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ হৃৎরোগের পরীক্ষা কোন কোন পদ্ধতিতে করা হয়?
উত্তরঃ Cardiao Angiography, Echo Caddiography, E.T.T (Excercise Tolerance Test)
১৬। হৃৎরোগের চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর নাম বলেন?
উত্তরঃ Coronary Angioplasty, Coronary bypass.
১৭। প্রশ্নঃ Echo Cardiography কী?
উত্তরঃ Cardiograph হলো হৃৎপিন্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র। শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করে হৃৎপিন্ডের গতি পরীক্ষা করার পদ্ধতিকে Echo Cardiography বলে।
১৮। প্রশ্নঃ E.T.T (Excercise Tolerance Test) এর মাধ্যমে কী করা হয়?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ডের কর্মদক্ষতা পরিমাপ করা হয়।
১৯। প্রশ্নঃ “Coronary angioplasty" কী?
উত্তরঃ হৃৎপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো পদ্ধতির নাম হল করোনারি এনজিওপ্লাস্টি।
২০। প্রশ্নঃ “Coronary bypass" কী?
উত্তরঃ এ পদ্ধতিতে করোনারী ধমনীর সরু অংশে ইনটারনাল ম্যামারী ধমরী বা সেপনাস শিরার দ্বারা বাইপাস পথ তৈরী করা হয় যাতে হৃৎপিন্ডে রক্ত সরবরাহ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
২১. পোলিওতে অধিক আক্রান্ত হয় কারা?
= শিশুরা।
২২. টিটি টিকা নিতে হয়---
= ৫ ডোজ।
২৩. জন্ডিস কোন অংশের রোগ?
= যকৃতের রোগ।
২৪. প্রানিদেহের মূল উদ্দীপন শক্তি কি?
= কার্বোহাইড্রেট।
২৫. EPI'র পূর্নরুপ কি?
= Expanded Program On Immunization.
২৬. EPI প্রকল্পে সাহায্য দানকারী সংস্থা কোনটি?
= ইউনিসেফ।
২৭. কোন রোগ প্রতিরোধের জন্য বিসিজি টিকা দেয়া হয়?
= যক্ষা।
২৮. মা ও শিশুস্বাস্থ্য পক্ষ পালন শুরু হয় কত সাল থেকে?
= ১৯৯৪ সাল।
২৯. যে রোগে শিশুদের হাত ও পা ধনুকের মত বাঁকা হয়ে যায়?
= ধনুষ্টংকার।
৩০. গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্য কোন টিকা অত্যাবশ্যকীয়?
= টিটি টিকা।
No comments