বাংলাদেশের নদ-নদী
বাংলাদেশের নদ-নদী↪️ বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা- ৭০০টি (ভূগোল ও পরিবেশ, ৯ম-১০ম শ্রেণি)
↪️ বাংলাদেশের নদের সংখ্যা- ৩টি( বহ্মপুত্র নদ, কপোতাক্ষ নদ, আড়িয়াল খাঁ)
↪️ উপনদী ও শাখানদীসহ বাংলাদেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য- প্রায় ২২,১৫৫ কিমি।
↪️ বাংলাদেশের সারাবছর নাব্য নদীপথের দৈর্ঘ্য- ৫২০০ কিমি।
↪️ বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আন্তর্জাতিক বা আন্তসীমান্ত নদী- ৫৭ টি।(বাংলাপডিয়া মতে ৫৮টি)
↪️ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্য অভিন্ন নদীর উৎসস্থল - ৫৪টি।
↪️ ৫৪টি নদীর উৎসস্থল- ভারতে, ৩টি নদীর উৎসস্থল- মিয়ানমারে।
↪️ মিয়ানমার থেকে আসা অভিন্ন নদী- ৩টি(সাঙ্গু মাতামুহুরি ও নাফ)
↪️ বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
↪️ বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
↪️ বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশকারী একমাত্র নদী- কুলিখ নদী
↪️ বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে পুনরায় বাংলাদেশে প্রবেশ করছে- আত্রাই, পুনভর্বা এবং টাঙ্গুন।
↪️ গঙ্গা(পদ্মা) ও ব্রহ্মপুত্র উভয় নদী - ৪টি দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে(চীন, নেপাল, ভারত ও বাংলাদেশ)
↪️ পদ্মা নদী প্রবেশ করেছে- চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে।
↪️ ব্রহ্মপুত্র নদী প্রবেশ করেছে- কুড়িগ্রাম দিয়ে।
↪️ মেঘনা নদী প্রবেশ করেছে- সিলেট দিয়ে।
↪️ সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে- পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে।
↪️ তিস্তা নদী প্রবেশ করেছে- নীলফামারী জেলার খড়িবাড়ি এলাকা দিয়ে।(কারো মতে, লালমনিরহাট)
↪️ কুমিল্লার দুঃখ- গোমতী নদী
↪️ বাংলার দুঃখ- দামোদার নদী(পশ্চিমবঙ্গের ২য় বৃহত্তম নদী)
↪️ চট্টগ্রামের দুঃখ- চাকতাই খাল
↪️ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের "লাইফ লাইন" বা জীবনরেখা বলা হয়- তিস্তা নদীকে।
↪️ পশ্চিমবঙ্গের লাইফ লাইন বলা হয়- গড়াই নদীকে।
↪️ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের নদী- পদ্মা
↪️ বাংলাদেশের নব্য নদী- মেঘনা নদী
↪️ পশ্চিমা বাহিনীর নদী বলা হয়- বিল ডাকাতিয়াকে
↪️ বাংলার সুয়েজ খাল- গাবখান নদী(ঝালকাঠি)
↪️ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক মৎস প্রজননক্ষেত্র বলা হয়- হালদা নদীকে
↪️ বাংলাদেশে মৎস খনিখ্যাত নদী- হালদা।
↪️ বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি- হালদা নদী।
↪️ বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ - ব্রহ্মপুত্র নদ
↪️ বাংলাদেশের প্রশস্ততম/দীর্ঘতম/গভীরতম/বৃহত্তম নদী- মেঘনা নদী
↪️ বাংলাদেশের খরস্রোতা নদ- কর্ণফুলী।
↪️ বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি চর রয়েছে- যমুনা নদীতে।
↪️ বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে দীর্ঘতম পথ অতিক্রমকারী- ব্রহ্মপুত্র (২,৮৫০ কিমি)
↪️ বিশ্বের দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান- ২২তম।
↪️ ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থল- সাঙপো।
↪️ যে নদী ভূমিকম্পের(১৭৮৭) কারণে নদীপথ পরিবর্তন হয়েছে- ব্রহ্মপুত্র
.
নদ
↪️ নাফ নদীর দৈর্ঘ্য- ৫৬ কিমি।
↪️ কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য- ৩২০ কিমি।
↪️ ভারত -বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশন গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
↪️ বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনিস্টিটিউট অবস্থিত- ফরিদপুরে।(পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে)
↪️ একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র(কর্ণফুলী নদীর উপর, ১৯৬২ সালে)
.
নদীর পূর্ব নাম-
↪️ পদ্মা- কীর্তিনাশা
↪️ যমুনা- জোনাই
↪️ ব্রহ্মপুত্র - লৌহিত্য
↪️ বুড়িগঙ্গা- দোলাই।
↪️ পদ্মা ও যমুনা গোয়ালন্দ,রাজবাড়ির নিকটবর্তী এসে মিলিত হয়েছে।
↪️ পদ্মা ও মেঘনা চাঁদপুরের নিকটবর্তী এসে মিলিত হয়েছে
↪️ বাংলাদেশের নদের সংখ্যা- ৩টি( বহ্মপুত্র নদ, কপোতাক্ষ নদ, আড়িয়াল খাঁ)
↪️ উপনদী ও শাখানদীসহ বাংলাদেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য- প্রায় ২২,১৫৫ কিমি।
↪️ বাংলাদেশের সারাবছর নাব্য নদীপথের দৈর্ঘ্য- ৫২০০ কিমি।
↪️ বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আন্তর্জাতিক বা আন্তসীমান্ত নদী- ৫৭ টি।(বাংলাপডিয়া মতে ৫৮টি)
↪️ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্য অভিন্ন নদীর উৎসস্থল - ৫৪টি।
↪️ ৫৪টি নদীর উৎসস্থল- ভারতে, ৩টি নদীর উৎসস্থল- মিয়ানমারে।
↪️ মিয়ানমার থেকে আসা অভিন্ন নদী- ৩টি(সাঙ্গু মাতামুহুরি ও নাফ)
↪️ বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
↪️ বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
↪️ বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশকারী একমাত্র নদী- কুলিখ নদী
↪️ বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে পুনরায় বাংলাদেশে প্রবেশ করছে- আত্রাই, পুনভর্বা এবং টাঙ্গুন।
↪️ গঙ্গা(পদ্মা) ও ব্রহ্মপুত্র উভয় নদী - ৪টি দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে(চীন, নেপাল, ভারত ও বাংলাদেশ)
↪️ পদ্মা নদী প্রবেশ করেছে- চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে।
↪️ ব্রহ্মপুত্র নদী প্রবেশ করেছে- কুড়িগ্রাম দিয়ে।
↪️ মেঘনা নদী প্রবেশ করেছে- সিলেট দিয়ে।
↪️ সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে- পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে।
↪️ তিস্তা নদী প্রবেশ করেছে- নীলফামারী জেলার খড়িবাড়ি এলাকা দিয়ে।(কারো মতে, লালমনিরহাট)
↪️ কুমিল্লার দুঃখ- গোমতী নদী
↪️ বাংলার দুঃখ- দামোদার নদী(পশ্চিমবঙ্গের ২য় বৃহত্তম নদী)
↪️ চট্টগ্রামের দুঃখ- চাকতাই খাল
↪️ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের "লাইফ লাইন" বা জীবনরেখা বলা হয়- তিস্তা নদীকে।
↪️ পশ্চিমবঙ্গের লাইফ লাইন বলা হয়- গড়াই নদীকে।
↪️ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের নদী- পদ্মা
↪️ বাংলাদেশের নব্য নদী- মেঘনা নদী
↪️ পশ্চিমা বাহিনীর নদী বলা হয়- বিল ডাকাতিয়াকে
↪️ বাংলার সুয়েজ খাল- গাবখান নদী(ঝালকাঠি)
↪️ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক মৎস প্রজননক্ষেত্র বলা হয়- হালদা নদীকে
↪️ বাংলাদেশে মৎস খনিখ্যাত নদী- হালদা।
↪️ বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি- হালদা নদী।
↪️ বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ - ব্রহ্মপুত্র নদ
↪️ বাংলাদেশের প্রশস্ততম/দীর্ঘতম/গভীরতম/বৃহত্তম নদী- মেঘনা নদী
↪️ বাংলাদেশের খরস্রোতা নদ- কর্ণফুলী।
↪️ বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি চর রয়েছে- যমুনা নদীতে।
↪️ বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে দীর্ঘতম পথ অতিক্রমকারী- ব্রহ্মপুত্র (২,৮৫০ কিমি)
↪️ বিশ্বের দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান- ২২তম।
↪️ ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থল- সাঙপো।
↪️ যে নদী ভূমিকম্পের(১৭৮৭) কারণে নদীপথ পরিবর্তন হয়েছে- ব্রহ্মপুত্র
.
নদ
↪️ নাফ নদীর দৈর্ঘ্য- ৫৬ কিমি।
↪️ কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য- ৩২০ কিমি।
↪️ ভারত -বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশন গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
↪️ বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনিস্টিটিউট অবস্থিত- ফরিদপুরে।(পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে)
↪️ একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র(কর্ণফুলী নদীর উপর, ১৯৬২ সালে)
.
নদীর পূর্ব নাম-
↪️ পদ্মা- কীর্তিনাশা
↪️ যমুনা- জোনাই
↪️ ব্রহ্মপুত্র - লৌহিত্য
↪️ বুড়িগঙ্গা- দোলাই।
↪️ পদ্মা ও যমুনা গোয়ালন্দ,রাজবাড়ির নিকটবর্তী এসে মিলিত হয়েছে।
↪️ পদ্মা ও মেঘনা চাঁদপুরের নিকটবর্তী এসে মিলিত হয়েছে
No comments