শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য হাই ভোল্টেজ কিছু প্রশ্ন ও তার সমাধান (এখান থেকে কমন আসার সম্ভাবনা ৮০%)
দেশে বর্তমানে…
বিভাগ -৮
সিটি কর্পোরেশন -১২( ময়মনসিংহ )
উপজেলা-৪৯২টি ( শায়েস্তা গন্জ)
পৌরসভা- ৩২৭(দোহাজারি (চট্রগ্রাম)।
থানা-৬৪১টি
ইউনিয়ন-৪৫৬২;টি
গ্রাম-৮৭৩৭২;টি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা – ৪৩ টি ( ৪৩ নং – খু. কৃ. বি)
সরকারী মেডিকেল কলেজ-৩৬
বিভাগ -৮
সিটি কর্পোরেশন -১২( ময়মনসিংহ )
উপজেলা-৪৯২টি ( শায়েস্তা গন্জ)
পৌরসভা- ৩২৭(দোহাজারি (চট্রগ্রাম)।
থানা-৬৪১টি
ইউনিয়ন-৪৫৬২;টি
গ্রাম-৮৭৩৭২;টি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা – ৪৩ টি ( ৪৩ নং – খু. কৃ. বি)
সরকারী মেডিকেল কলেজ-৩৬
সরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা – ৫ টি
মেট্রো থানা – ১১০ টি
কতটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে?
=২৭ টি
সমুদ্রবন্দর
= ৩টি [সর্বশেষ- পায়রা সমুদ্র বন্দর]
নদীবন্দর
=৩০টি
স্থলবন্দর -২৩।সর্বশেষ – বাল্লা, হবিগঞ্জ
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর –
=৩ টি। সর্বশেষ – সিলেট।
মোট তফসিলি ব্যাংক কয়টি?
উত্তর: ৫৮টি।(প্রবাসী কল্যান ব্যাংক)
মেট্রো থানা – ১১০ টি
কতটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে?
=২৭ টি
সমুদ্রবন্দর
= ৩টি [সর্বশেষ- পায়রা সমুদ্র বন্দর]
নদীবন্দর
=৩০টি
স্থলবন্দর -২৩।সর্বশেষ – বাল্লা, হবিগঞ্জ
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর –
=৩ টি। সর্বশেষ – সিলেট।
মোট তফসিলি ব্যাংক কয়টি?
উত্তর: ৫৮টি।(প্রবাসী কল্যান ব্যাংক)
১.সেপ্টেম্বর ২০১৮ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোন দুটি আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন?
উত্তরঃIPS International Achievement Award and ‘Special Recognition for Outstanding Leadership Award ‘.
2.সম্প্রতি গহিন পাহাড়ে খুঁজে পাওয়া ‘তিনাম ঝরনা’ কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃআলীকদম, বান্দরবান
৩.বর্তমানে আমাদের সাক্ষরতার হার কত?
উত্তরঃ৭২.৯%
৪.বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সার শনাক্তের প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন?
উত্তরঃশাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৫. ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ দেশের বিমানবহরে যুক্ত বিমানটির নাম কী?
উত্তরঃআকাশবীণা
৬.বাংলাদেশে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (IDB)এর আঞ্চলিক কার্যালয় উদ্বোধন করা হয় কবে?
উত্তরঃ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮
2.সম্প্রতি গহিন পাহাড়ে খুঁজে পাওয়া ‘তিনাম ঝরনা’ কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃআলীকদম, বান্দরবান
৩.বর্তমানে আমাদের সাক্ষরতার হার কত?
উত্তরঃ৭২.৯%
৪.বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সার শনাক্তের প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন?
উত্তরঃশাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৫. ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ দেশের বিমানবহরে যুক্ত বিমানটির নাম কী?
উত্তরঃআকাশবীণা
৬.বাংলাদেশে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (IDB)এর আঞ্চলিক কার্যালয় উদ্বোধন করা হয় কবে?
উত্তরঃ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮
৭.নতুন দুটি চামড়া শিল্পনগরী হচ্ছে কোথায়?
উত্তরঃ চট্টগ্রাম ও রাজশাহী
৮.দেশীয় প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে তৈরী ১ম সোলার ল্যাপটপের নাম কী?
উত্তরঃতালপাতা, নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডেটাসফট সিষ্টেম লিমিটেড
৯.’সাঁওতাল রমনী’ কার বিখ্যাত চিত্রকর্ম?
উত্তরঃ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।
১০.’ অনুপ্রেরণা ১৯’ কী?
উত্তরঃগাজীপুর সার্কিট হাউস প্রাঙ্গণে নির্মিত স্মারক ভাষ্কর্য, ভাষ্কর মুহাম্মদ আরিফুজ্জামান নূরনবী।
১১.অর্থবিভাগের ‘ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ‘ অনুবিভাগের পরিবর্তিত নাম কী?
উত্তরঃব্যয় ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগ।
১২. পুলিশ কল্যাণ ট্রাষ্টেরর মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হতে যাওয়া ব্যাংকের নাম কী?
উত্তরঃ কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লি.
উত্তরঃ চট্টগ্রাম ও রাজশাহী
৮.দেশীয় প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে তৈরী ১ম সোলার ল্যাপটপের নাম কী?
উত্তরঃতালপাতা, নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডেটাসফট সিষ্টেম লিমিটেড
৯.’সাঁওতাল রমনী’ কার বিখ্যাত চিত্রকর্ম?
উত্তরঃ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।
১০.’ অনুপ্রেরণা ১৯’ কী?
উত্তরঃগাজীপুর সার্কিট হাউস প্রাঙ্গণে নির্মিত স্মারক ভাষ্কর্য, ভাষ্কর মুহাম্মদ আরিফুজ্জামান নূরনবী।
১১.অর্থবিভাগের ‘ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ‘ অনুবিভাগের পরিবর্তিত নাম কী?
উত্তরঃব্যয় ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগ।
১২. পুলিশ কল্যাণ ট্রাষ্টেরর মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হতে যাওয়া ব্যাংকের নাম কী?
উত্তরঃ কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লি.
জাতীয় সংসদ ও বিল
১৩. বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮
১৪.বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ১২সেপ্টেম্বর ২০১৮
১৫.যৌতুক নিরোধ বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮
১৬.কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮
আন্তর্জাতিক
১৭.বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ তেল উৎপাদনকারী দেশ কোনটি?
উত্তরঃযুক্তরাষ্ট্র।
১৮. পঞ্চম BIMSTEC সম্মেলন কোন দেশে অনুষ্ঠিত হবে?
উত্তরঃশ্রীলংকা
১৯.কাশ্মীরের ১ম মুসলিম নারী পাইলট কে?
উত্তরঃইরম হাবিব।
২০.অষ্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে ১ম মুসলিম নারী সিনেটর কে?
উত্তরঃমেহরিন ফারুকি।
উত্তরঃ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮
১৪.বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ১২সেপ্টেম্বর ২০১৮
১৫.যৌতুক নিরোধ বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮
১৬.কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা বিল ২০১৮ পাস হয় কবে?
উত্তরঃ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮
আন্তর্জাতিক
১৭.বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ তেল উৎপাদনকারী দেশ কোনটি?
উত্তরঃযুক্তরাষ্ট্র।
১৮. পঞ্চম BIMSTEC সম্মেলন কোন দেশে অনুষ্ঠিত হবে?
উত্তরঃশ্রীলংকা
১৯.কাশ্মীরের ১ম মুসলিম নারী পাইলট কে?
উত্তরঃইরম হাবিব।
২০.অষ্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে ১ম মুসলিম নারী সিনেটর কে?
উত্তরঃমেহরিন ফারুকি।
২১.জাপানে যুদ্ধবিমানের ১ম নারী পাইলট কে?
উত্তরঃমিসা মাতসুসিমা
২২.যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অঙ্গরাজ্যের ১ম মুসলিম অ্যাটর্নি জেনারেল হতে যাচ্ছেন কে?
উত্তরঃকেইথ এলিসন।
২৩.বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম মসজিদের নাম কী?
উত্তরঃআলজেরিয়া গ্র্যান্ড মসজিদ।
২৪.সুদানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কে?
উত্তরঃমুতাজ মুসা আবদুল্লাহ।
২৫.বিশ্বেরর ১ম ভাসমান দুগ্ধ খামার কোন দেশে অবস্থিত?
উত্তরঃনেদারল্যান্ডস
২৬.কিসমিস উৎপাদন ও রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি?
উত্তরঃতুরস্ক
২৭.জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৩তম বার্ষিক
অধিবেশনের সভাপতি কে?
উত্তরঃমারিয়া ফার্নান্দো এম্পিনোসা গারসেস,ইকুয়েডর।
২৮.২০১৮ সালের ইউএস ওপেনে পুরুষ ও নারী এককে চ্যাম্পিয়ন কে কে?
উত্তরঃনোভাক জোকোভিচ(সার্বিয়া) ও নাওমি ওসাকা(জাপান)
উত্তরঃমিসা মাতসুসিমা
২২.যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অঙ্গরাজ্যের ১ম মুসলিম অ্যাটর্নি জেনারেল হতে যাচ্ছেন কে?
উত্তরঃকেইথ এলিসন।
২৩.বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম মসজিদের নাম কী?
উত্তরঃআলজেরিয়া গ্র্যান্ড মসজিদ।
২৪.সুদানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কে?
উত্তরঃমুতাজ মুসা আবদুল্লাহ।
২৫.বিশ্বেরর ১ম ভাসমান দুগ্ধ খামার কোন দেশে অবস্থিত?
উত্তরঃনেদারল্যান্ডস
২৬.কিসমিস উৎপাদন ও রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি?
উত্তরঃতুরস্ক
২৭.জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৩তম বার্ষিক
অধিবেশনের সভাপতি কে?
উত্তরঃমারিয়া ফার্নান্দো এম্পিনোসা গারসেস,ইকুয়েডর।
২৮.২০১৮ সালের ইউএস ওপেনে পুরুষ ও নারী এককে চ্যাম্পিয়ন কে কে?
উত্তরঃনোভাক জোকোভিচ(সার্বিয়া) ও নাওমি ওসাকা(জাপান)
মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন ২০১৮
২৯.বিশ্বে জনসংখ্যা কত?
উত্তরঃ৭৫৫.০৩ কোটি।
৩০.বিশ্বে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত?
উত্তরঃ১.১%
২৯.বিশ্বে জনসংখ্যা কত?
উত্তরঃ৭৫৫.০৩ কোটি।
৩০.বিশ্বে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত?
উত্তরঃ১.১%
৩১.জনসংখ্যা শীর্ষ দেশ?
উত্তরঃচীন,১৪০.৯৫ কোটি।
৩২.জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে শীর্ষ দেশ?
উত্তরঃবাহরাইন ৪.৩%এবং কম বুলগেরিয়া -০.৭%।
৩৩.সার্কভুক্ত দেশে সাক্ষরতার হারে শীর্ষ?
উত্তরঃমালদ্বীপ ৯৮.৬%
৩৪.বাংলাদেশের পুরুষ ও নারীর মাথাপিছু আয়?
উত্তরঃপুরুষ৫২৮৫ মা,ডলার
ও মহিলা২০৪১ মা.ডলার
৩৫..বাংলাদেশের পুরুষ ও নারীর মাথাপিছু গড় আয়ু?
উত্তর : পুরুষ ৭১.২ বছর ও নারী ৭৪.৬ বছর।
উত্তরঃচীন,১৪০.৯৫ কোটি।
৩২.জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে শীর্ষ দেশ?
উত্তরঃবাহরাইন ৪.৩%এবং কম বুলগেরিয়া -০.৭%।
৩৩.সার্কভুক্ত দেশে সাক্ষরতার হারে শীর্ষ?
উত্তরঃমালদ্বীপ ৯৮.৬%
৩৪.বাংলাদেশের পুরুষ ও নারীর মাথাপিছু আয়?
উত্তরঃপুরুষ৫২৮৫ মা,ডলার
ও মহিলা২০৪১ মা.ডলার
৩৫..বাংলাদেশের পুরুষ ও নারীর মাথাপিছু গড় আয়ু?
উত্তর : পুরুষ ৭১.২ বছর ও নারী ৭৪.৬ বছর।
প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে?
উঃ মুকুন্দরাম।
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে – উক্তি কোন গ্রন্থের?
উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের।
প্রশ্ন: যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
প্রশ্ন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ?
উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ?
উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা?
উঃ ফজলূল করিম।
উঃ মুকুন্দরাম।
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে – উক্তি কোন গ্রন্থের?
উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের।
প্রশ্ন: যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
প্রশ্ন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ?
উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ?
উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা?
উঃ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q
উঃ নির্মলেন্দু গুন।
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা?
উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার?
উঃ দুরন্ত আশা।
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ – পংক্তির রচয়িতা কে?
উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার?
উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।
উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে?
উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে?
উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। – কবিতাংশটি?
উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি?
উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা?
উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি?
উঃ সুখ কামিনী রায়।
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা?
উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা?
উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
উঃ নির্মলেন্দু গুন।
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা?
উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার?
উঃ দুরন্ত আশা।
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ – পংক্তির রচয়িতা কে?
উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার?
উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।
উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে?
উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে?
উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। – কবিতাংশটি?
উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি?
উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা?
উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি?
উঃ সুখ কামিনী রায়।
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা?
উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা?
উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে?
উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার।
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, – রচয়িতা কে?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে?
উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে?
উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে – কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি?
উঃ কবি সমর সেন।
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে?
উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ হেলাল হাফিজ।
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ শহীদ কাদরী।
প্রশ্ন: জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা?
উঃ দাউদ হায়দার।
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে?
উঃ অতুল প্রসাদ সেন।
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা?
উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
প্রশ্ন: বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীম উদ্দিন।
উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার।
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, – রচয়িতা কে?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে?
উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে?
উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে – কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি?
উঃ কবি সমর সেন।
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে?
উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ হেলাল হাফিজ।
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ শহীদ কাদরী।
প্রশ্ন: জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা?
উঃ দাউদ হায়দার।
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে?
উঃ অতুল প্রসাদ সেন।
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা?
উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
প্রশ্ন: বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীম উদ্দিন।
প্রশ্ন: যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা?
উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা?
উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
প্রশ্ন: ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ কবর-জসীমউদ্দীন।
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে?
উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী।
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে?
উঃ চন্ডিদাস।
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে?
উঃ জ্ঞানদাস।
প্রশ্ন: কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে?
উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী।
উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা?
উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
প্রশ্ন: ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ কবর-জসীমউদ্দীন।
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে?
উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী।
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে?
উঃ চন্ডিদাস।
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে?
উঃ জ্ঞানদাস।
প্রশ্ন: কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে?
উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী।
No comments