প্রাইমারির শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন
প্রাইমারির শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্নঃ
প্রশ্নঃ
‘কোথায় স্বর্গ? কোথায় নরক? কে বলে তা বহুদূর? মানুষেরই মাঝে স্বর্হ-নরক, মানষেতে
সুরাসুর।’ পঙ্ক্তির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ ফজলুল করিম
প্রশ্নঃ ‘গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা। কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা। -এই উদ্ভৃতাংশটি
কোন কবির রচনা?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ “মোদের গরব, মোদের আশা আমরি বাংলা ভাষা।” রচয়িতা —-
উত্তরঃ অতুল প্রসাদ সেন
প্রশ্নঃ ‘আবার আসিব ফেরে ধান সিঁড়ি নদীর
তীরে’ কোন কবির কবিতা থেকে নেওয়া?
উত্তরঃ জীবনান্দ দাস
প্রশ্নঃ ‘সাম্যের গান গাই, আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোন ভেদাভেদ
নেই’। কবিতাংশটির রচয়িতা কে?
কবি কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘একখানি ছোট ক্ষেত আমি একেলা’- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন
কবিতার চরণ?
উত্তরঃ সোনার তরী
প্রশ্নঃ ‘মরণ রে, তুঁহু
মম শ্যাম সমান’ পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের
ফরমান’। পঙক্তিটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কোন কবিতার অংশ?
উত্তরঃ জীবন-বন্দনা
প্রশ্নঃ ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলা বান’ কার রচনা?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ
প্রশ্নঃ ‘মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে’
-এ ইচ্ছা কে প্রকাশ করেছেন?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রাইমারির শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নঃ
প্রশ্নঃ ‘বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ’ কোন কবির কবিতায়
আছে?
উত্তরঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী
প্রশ্নঃ ‘শহীদের ঝলকিত রক্তের বুদবুদ, স্মৃতিগন্ধে ভরপুর একুশের
কৃষ্ণচূড়া আমাদের চেতনারই রঙ।’-রচয়িতা কে?
উত্তরঃ শামসুর রহমান
প্রশ্নঃ ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে’
লাইনটি নিম্নোক্ত একজনের কাব্যে পাওয়া —
উত্তরঃ ভারতচন্দ্র রায়
প্রশ্নঃ ‘একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা’- রবীন্দ্রনাথের কোন
কবিতার চরণ?
উত্তরঃ সোনার তরী
প্রশ্নঃ দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাপার’ গানটির রচয়িতা
কে?
উত্তরঃ নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়,
পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’-পঙক্তিটি কার?
উত্তরঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের
প্রশ্নঃ ‘বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে’ উক্তিটির
প্রকৃত তাপৎর্য হচ্ছে —
উত্তরঃ জীবমাত্রই স্বাভাবিক অবস্থানে সুন্দর
প্রশ্নঃ ‘এই বাঙ্গালায় তোমাকেই আসতে হবে হে স্বাধীনতা’ উক্তিটি
কার?
উত্তরঃ শামসুর রাহমান
প্রশ্নঃ ‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখী কেমনে আসে যায়’-এ পঙক্তিটি-
উত্তরঃ বাউল পদাবলীর অন্তর্গত
প্রশ্নঃ ‘মানুষ যা চায় ভুল করে চায় যা পায় তা চায় না’ — কার
কথা?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ?’ উদ্ধৃতাংশটুকু কোন গ্রন্থের?
উত্তরঃ কপালকুণ্ডলা
প্রশ্নঃ ‘আমি চাইনা বচিার হাশরের দি চাই করুণা তোমার ওগো
হাকীম।’ চরণ দুটি নিচের কোন কবির?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে
যার ভুরি ভুরি রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।’— চরণদ্বয়
রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার অংশ?
উত্তরঃ দুই বিঘা জমি
প্রশ্নঃ ‘এতটুকু তারে ঘরেএনছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুরের বিয়ে
ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক’ পঙক্তিটি কোন কবিতার অংশ?
উত্তরঃ কবর
প্রশ্নঃ ‘হায়রে, তাহার বউমার প্রতি বাবার সেই মধুমাখা পঞ্চস্বর
এবার এমন বাজখাই খাদে নামিল কেমন করিয়া?’ উদ্ধতাংশটুকু প্রবন্ধকার কে?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘তোমাকে দেখব বলে যতোবারই চোখ খুলতে বাইছি ততোবারই
রক্তের ঝাপটায় সব গুলিয়ে একাকার হয়ে যাচ্ছে।’ উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ইব্রাহীম কার্দি
প্রশ্নঃ ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে’- কার রচনা?
উত্তরঃ ভারতচন্দ্র রায়
প্রশ্নঃ ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে
চায়’- চরণটি কার?
উত্তরঃ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ ‘মানুষেরই মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর’ এই
পঙক্তি কার রচনা?
উত্তরঃ শেখ ফজলুল করিম
প্রশ্নঃ ‘বুকের রক্ত দিয়া আমাকে যে একদিন দ্বিতীয় সীতাবিসর্জনের
কাহিনী লিখতে হইবে সে কথা কে জানিত।’-এই বাক্যটি কোন লেখায় আছে?
উত্তরঃ হৈমন্তী
প্রশ্নঃ ‘ঈশ্বরগুপ্তের কাব্য চালের কাঁটায়, রান্না ঘরের ধূঁয়ায়,
নাটুরে মাঝির ধ্বজির ঠেলায়… পাঠার
মজ্জায়’ উক্তিটি কার?
উত্তরঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের
প্রশ্নঃ ‘এ যে দুর্লভ, এ যে মানবী, ইহাররহস্যের কি অন্ত আছে?’
এই উক্তিটি কার?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে রক্ত
লাল রক্ত লাল’ -গানটির গীতিকার কে?
উত্তরঃ গোবিন্দ দাস
প্রশ্নঃ ‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়।’ গানটির রচয়িতা ও
সুরকার হলেন শিল্পী-
উত্তরঃ আব্দুল লতিফ
প্রশ্নঃ ‘আমার ভাইয়ের রক্তের রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির
রচয়িতা ও সুরকার হলেন যথাক্রমে-
উত্তরঃ আবদুল গাফফার চৌধুরী ও আলতাফ মাহমুদ
প্রশ্নঃ “স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়”- চরণটি কার?
উত্তরঃ রঙ্গলাল বন্দোপ্যাধ্যায়
প্রশ্নঃ ‘এনেছিলে সাথে করে মৃতুহীন প্রাণ, মরণে তাই তুমি করে
গেলে দান।’ কবিশুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাকে উদ্দেশ্য করে কথাগুলো লিখেছিলেন?
উত্তরঃ চিত্তরঞ্জন দাস
প্রশ্নঃ বাদলা হাওয়ায় মনে পড়ে ছেলে বেলার গান– বৃষ্টি
পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এল বান।। পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরেন নাই’ উক্তিটি কোন
গল্প লেখকের?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি’-পঙক্তিটির উৎস কি?
উত্তরঃ লালন গীতি
প্রশ্নঃ ‘রমযানের ঐ রোযার শেষে এল খুশির ঈদ’ গানটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে
ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।-পংক্তিটি কোন কবির রচনা? উত্তরঃ কবি জসীম উদদীন
প্রশ্নঃ নিচের উদ্ধৃতাংশ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কোন
কবিতা থেকে নেয়া হয়েছে? ‘কাণ্ডারীএ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা দাঁড়ী মুখে সারিগান-লা
শরীক আল্লাহ’।
উত্তরঃ খেয়াপারেরতরণী
প্রশ্নঃ ‘আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন
সত্য; তার চেয়ে বেশী সত্য আমরা বাঙালি’- উক্তিটি করেন-
উত্তরঃ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
প্রশ্নঃ “সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন হউক দূর অকল্যাণ সকল
অশোভন।” চরণ দুটি কার লেখা?
উত্তরঃ শেখ ফজলুল করিম
প্রশ্নঃ ‘তবুও থামে না যৌবন বেগ, জীবনের উল্লাসে’-এই চরণটির
রচয়িতা নিম্নের কোন কবি?
উত্তরঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য
প্রশ্নঃ “এতকাল নদীকূলে যাহা লয়েছিনু ভুলে সকলি দিলাম তুলে থরে
বিথরে এখন আমারে লহ করুণা করে”-উদ্ধৃতি চরণ কয়টি রবীন্দ্রনাথের কোন কাব্যগ্রন্থ
থেকে নেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ সোনার তরী
প্রশ্নঃ ‘আমার ভাইয়ের রক্তের রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানের
রচয়িতা কে?
উত্তরঃ আব্দুল গাফফার চৌধুরী
প্রশ্নঃ আমি কি ডরাই সখি ভিখারী রাঘবে?-‘ভিখারী রাঘব’ কে?
উত্তরঃ রাম
প্রশ্নঃ ‘সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি’- কোন কবি একথা
বলেছিলেন?
উত্তরঃ জীবনানন্দ দাশ
প্রশ্নঃ “ধনধান্য পুষ্পে ভরা” দেশাত্মবোধক
গানটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
প্রশ্নঃ ‘এ ধরার মাখে তুলিয়া নিনাদ চাহিনা করিত বাদ প্রতিবাদ।’
কোন কবির উক্তি?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে করেছ মহান। তুমি মোরে দানিয়াছ
খ্রীস্টের সম্মান কণ্টক মুকুট শোভা।’ –
কবিতাংশটুকু কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশবিশেষ?
উত্তরঃ দারিদ্র্য
প্রশ্নঃ ‘সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীভন হউক দূর অকল্যাণ সকল
অশোভন।’ —
চরণ দুটি কার লেখা?
উত্তরঃ শেখ ফজলুল করিম
প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান- ধরনীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের
ফরমান।-পংক্তিটি কোন কবির রচনা?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ মেঘনা নদী দেবো পাড়ি কল-অলা এক নায়ে। আবা আমি যাবে আমার
পাহাড়তলী গাঁয়ে। —
উপরোক্ত পঙক্তিটি কোন কবির রচনা?
উত্তরঃ আহসান হাবীব
প্রশ্নঃ ‘পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি” কার রচনা?
উত্তরঃ সুকুমার রায়
প্রশ্নঃ ‘মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে মানবের মাঝে আমি
বাঁচিবারে চাই।’ –
পঙক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কাব্য থেকে নেয়া? উত্তরঃ কড়ি ও কোমল
প্রশ্নঃ ‘জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে’ —
এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উত্তরঃ সুফিয়া কামাল
প্রশ্নঃ ‘তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম
হইব না কেন” উক্তিটি কার?
উত্তরঃ বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে
যাই না আর’ কার লেখা ?
উত্তরঃ জীবনানন্দ দাস
প্রশ্নঃ ‘আমি চিরদুর্দম দুর্বিনীতি, নৃশংস, মহা-প্রলয়ের আমি
নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস’। পঙ্ক্তি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশ?
উত্তরঃ বিদ্রোহী
প্রশ্নঃ ‘বাদলের জলে নাহিয়া সে মেয়ে হেসে কুটি কুটি হয়’ -মেয়েটি
কে?
উত্তরঃ কদম ফুল
প্রশ্নঃ ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সরাদিন আমি যেন ভাল হয়ে
চলি’ এই চরণদ্বয়ের লেখক-
উত্তরঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার
প্রশ্নঃ ‘যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি।’ এই
পঙ্ক্তিটি কোন কবির থেকে নেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
প্রশ্নঃ ‘মামা আমার ছুটি হয়েছে?’ ‘ছুটি’
গল্পে ফটিকের এই উক্তি দ্বারা তার মনের কোন ভাবের অভিব্যক্তি ঘটেছে?
উত্তরঃ ছুটি হলে সে গ্রামের বাড়িতে ফিরে যেতে পারবে
প্রশ্নঃ ‘সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত’—
এই উক্তিটি কার?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর।’-
উক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ স্বামী বিবেকানন্দ
প্রশ্নঃ ‘মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে’ -এই চরণটি কার লেখা?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘মধুর চেয়ে আছে মধুর সে আমার এই দেশের মাটি আমার দেশের
পথের ধুলা খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি’ কবিতার এই অংশ বিশেষের রচয়িতা-
উত্তরঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
প্রশ্নঃ ‘আমরা সবাই রাজা আামদের এই রাজার রাজত্বে’ এই
পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’-উক্তিটি কার?
উত্তরঃ দাউদ হায়দার
প্রশ্নঃ ‘বউ কথা কও, বউ কথা কও কও কথা অভিমানিনী সেধে সেধে
কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী।’-এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু অনলে পুড়িয়া গেল’- পদটির
রচয়িতা কে?
উত্তরঃ জ্ঞানদাস
প্রশ্নঃ ‘পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ? কথাটি কার
উত্তরঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’-এ গানের কত লাইন
আমাদের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে?
উত্তরঃ ১০ লাইন
প্রশ্নঃ ‘হে বঙ্গ ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন, তা সবে (অবোধ আমি)
অবহেলা করি পরধন লোভে মত্ত, করিনু গমন পরদেশ।’ কোন কবির রচিত কবিতা থেকে নেওয়া
হয়েছে?
উত্তরঃ মধুসূদন দত্ত
প্রশ্নঃ ‘সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপর
নাই’- কে বলেছেন?
উত্তরঃ চণ্ডীদাস
প্রশ্নঃ ‘চাষী ওরা, নয়কো চাষা, নয়কো ছোট লোক’ বলেছেন-
উত্তরঃ নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘করো সুখী, থাকো সুখে প্রীতিভরে হাসি মুখে পুষ্পগুচ্ছ
যেন এক গাছে তা যদি না পার চিরদিন, একদিন এসনা তবু কাছে।’- কবিতার চরণ দুটির
রচয়িতা কে?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ …..
চলিল।’ শূণ্যস্থান প্রচলিত শব্দটি চিহ্নিত করুন?
উত্তরঃ হাঁটিয়া
প্রশ্নঃ ‘যে তোমার পুত্র নহে তারো …
আছে।’ শূন্যস্থানে প্রচলিত শব্দটি চিহ্নিত করুন?
উত্তরঃ পিতা
প্রশ্নঃ ‘হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তেরে বরিয়া
তুমি বলবে না কি তব বন্দনায়? উদ্ধৃতাংশের রচয়িতা কে?
উত্তরঃ বেগম সুফিয়া কামাল
প্রশ্নঃ “মধুর চেয়েও আছে মধুর সে অঅমার এই দেশের মাটি আমার
দেশের পথের ধুলা খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি।” কবিতাংশ বিশেষের রচয়িতা-
উত্তরঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
প্রশ্নঃ ‘কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে দুঃখ বিনা সুখ লাভ
হয় কি মহীতে?’-উক্তিটি কার?
উত্তরঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের
প্রশ্নঃ ‘ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে
গেলে মুখে মুধু কালিই পড়ে’- কে বলেছেন?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘ধরণীর কোন এক দীনতম গৃহে যদি জন্মে প্রেয়সী’ কার লেখা?
উত্তরঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড়
হবে।- কবিতাটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ কুসুমকুমারী দেবী
প্রশ্নঃ ‘আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এ ছিল মোর ঘটে তুমি
মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে।’- পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার তবু মাথা
নোয়াবার নয়’ -কবিতাংশটি কার লেখা?
উত্তরঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য
প্রশ্নঃ ‘ঠগ পীরের পানি পড়ায় কি কোন কাম হয়? লালসালু উপন্যাসে এ
উক্তিটি কার?
উত্তরঃ আক্কাসের
প্রশ্নঃ ‘ওরে বাছা মাতৃকোষে রনে রাজি, এ ভিখারী দশা তবে কোন তোর
আজি’-এ পঙতিদ্বয় কোন কবিতার অন্তর্গত?
উত্তরঃ বঙ্গভাষা
প্রশ্নঃ ‘তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে’ পঙক্তিটি কোন
কবিতার অন্তর্গত?
উত্তরঃ কবর
প্রশ্নঃ ‘আমি যে দেখেছি গোপন হিংসা কপট রাত্রিছায়ে’ উদ্ধৃতাংশটি
কোন কবির কোন কবিতার অংশ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ “শৈবাল দীঘিরে কহে উচ্চ করি শির, লিখে রেখ, এক বিন্দু
দিলেম শিশির।” এ অংশটুকুর মূল প্রতিপাদ্য।
উত্তরঃ অকৃতজ্ঞতা
প্রশ্নঃ ‘এ ভরা বাদর মাহ ভাদর শূন্য
মন্দির মোর।’ —
লিখেছেন?
উত্তরঃ বিদ্যাপতি
প্রশ্নঃ ‘নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহিরে ওগো, আজ তোরা
যাসনে ঘরে বাহিরে’। পঙ্ক্তিটি কার লেখা?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘দেশি ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায় নিজ দেশ ত্যাগী কোন
বিদেশ ন যায়।’ কবিতাংশটি কার?
উত্তরঃ কবি আব্দুল হাকিম
প্রশ্নঃ ‘হে মাঝি! এবার তুমিও পেয়োনা ভয়, তুমিও কুড়াও হেরার
পথিক তারকার বিস্ময়, ঝরুক এ ঝড়ে নারঙ্গীপাতা, তবু পাতা আগণন ভিড় করে- যেথা জাগছে
আকাশে হেরার রাজতোরণ।’ কবিা ও কবিতার নাম-
উত্তরঃ ফররুখ সাত সাগরের মাঝি
প্রশ্নঃ ‘সমগ্র শরীরকে বঞ্চিত করে কেবল মুখে রক্ত জমলে তাকে
স্বাস্থ্য বলা যায় না’ বলেছেন-
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ
প্রশ্নঃ ‘মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ’-কার উক্তি?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার
করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।’ কবিতাংশটুকু কোন কবির লেখা?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ এই বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি’- পঙ্ক্তিটির
রচয়িতা কে?
উত্তরঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য
প্রশ্নঃ ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল’ পংক্তির রচয়িতা-
উত্তরঃ মদনমোহদন তর্কালংকার
প্রশ্নঃ পাখির …..
মত চোখ তুলে বলেছিল নাটোরের বনলতা সেন।
উত্তরঃ নীড়ের
প্রশ্নঃ ‘সতত হে নদ, তুমি পড় মোর মনে। সতত তোমার কথা ভাবি এ
ভাবি এ বিরলে।’ চরণ দুটি কবি কে?
উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
No comments