সাধারণ বিজ্ঞান
১. রক্ত উৎপাদনের কারখানা বলা হয় কোনটিকে?
- অস্থিকে। কারণ অস্থিমজ্জা থেকে বিভিন্ন প্রকার রক্ত কণিকা তৈরি হয়।
২. জ্বর হলে রক্তের pH কী হয়?
- কমে যায়। pH-এর পূর্ণরূপ হলো potential hydrogen. মানবদেহে রক্তের pH-এর স্বাভাবিক মাত্রা ৭.৩৫-৭.৪৫ এর মধ্যে থাকে। যদি রক্তে pH-এর মাত্রা ৬.৮ এর নিচে বা ৭.৮ এর ওপরে উঠে যায় cell-গুলো কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং রোগী মারা যায়। রক্তে pH-এর আদর্শ মাত্রা হলো ৭.৪।
- কমে যায়। pH-এর পূর্ণরূপ হলো potential hydrogen. মানবদেহে রক্তের pH-এর স্বাভাবিক মাত্রা ৭.৩৫-৭.৪৫ এর মধ্যে থাকে। যদি রক্তে pH-এর মাত্রা ৬.৮ এর নিচে বা ৭.৮ এর ওপরে উঠে যায় cell-গুলো কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং রোগী মারা যায়। রক্তে pH-এর আদর্শ মাত্রা হলো ৭.৪।
৩. লোহিত রক্তকণিকার আয়ুষ্কাল কত?
- ১২০ দিন। এই রক্তকণিকায় নিউক্লিয়াস থাকে না।
- ১২০ দিন। এই রক্তকণিকায় নিউক্লিয়াস থাকে না।
৪. অনুচক্রিকার আয়ুষ্কাল কত?
- ৩ থেকে ১০ দিন। এই রক্তকণিকাতেও নিউক্লিয়াস থাকে না।
- ৩ থেকে ১০ দিন। এই রক্তকণিকাতেও নিউক্লিয়াস থাকে না।
৫. রক্ত জমাট বাঁধার জন্য কয়টি factor কাজ করে?
- ১৩ টি। এদের মধ্যে প্রধান ৪টি factor হলো-
১. ফিব্রিনোজেন;
২. প্রোথম্বিন;
৩. টিস্যু থ্রম্বোপ্লাস্টিন;
৪. Ca++
- ১৩ টি। এদের মধ্যে প্রধান ৪টি factor হলো-
১. ফিব্রিনোজেন;
২. প্রোথম্বিন;
৩. টিস্যু থ্রম্বোপ্লাস্টিন;
৪. Ca++
৬. শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণী কোনটি? কোন প্রাণী শীতকালে শীতনিদ্রা যাপন করে?
- ব্যাঙ।
- ব্যাঙ।
৭. একজন মানুষের শরীরে কী পরিমাণ রক্ত থাকে?
- শরীরের ওজনের ৮%। সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে।
- শরীরের ওজনের ৮%। সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে।
৮. রক্তের গ্রুপ কে আবিষ্কার করেন?
- ল্যান্ড স্টেইনার।
- ল্যান্ড স্টেইনার।
৯. চোখের পানির উৎস কোথায়?
- ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি।
- ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি।
১০. ইনসুলিন প্রথম কত সালে কোন দেশে আবিষ্কৃত হয়?
- ১৯২২ সালে জার্মানিতে।
- ১৯২২ সালে জার্মানিতে।
১১. ডাই ইউরেটিক্স কাকে বলে?
- যে সকল দ্রব্য খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয় তাদেরকে ডাই ইউরেটিক্স বলে। যেমন- চা, কফি, অ্যালকোহল, শরবত ইত্যাদি।
- যে সকল দ্রব্য খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয় তাদেরকে ডাই ইউরেটিক্স বলে। যেমন- চা, কফি, অ্যালকোহল, শরবত ইত্যাদি।
১২. 'স্ট্রিট ভাইরাস' কোন রোগের জীবাণু?
- রেবিস।
- রেবিস।
১৩. কোন রোগটিকে 'ইংলিশ রোগ' বলা হয়?
- ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসকে।
- ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসকে।
১৪. কোন রোগকে WHO (World Health Organisation) পয়লা নম্বর গণশত্রু বলে?
- ম্যালেরিয়া রোগকে। স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া রোগ হয়, এই বিষয়টি প্রথম আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ ড. স্যার রোনাল্ড রস ১৮৯৭ সালের ২০ আগস্ট। তাঁর এই আবিষ্কারকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতি বছর ২০ আগস্ট দিনটিকে বিশ্ব মশা দিবস (World Mosquito Day) হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। উল্লেখ্য ম্যালেরিয়া রোগটির নামকরণ করেন বিজ্ঞানী টর্টি।
- ম্যালেরিয়া রোগকে। স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া রোগ হয়, এই বিষয়টি প্রথম আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ ড. স্যার রোনাল্ড রস ১৮৯৭ সালের ২০ আগস্ট। তাঁর এই আবিষ্কারকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতি বছর ২০ আগস্ট দিনটিকে বিশ্ব মশা দিবস (World Mosquito Day) হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। উল্লেখ্য ম্যালেরিয়া রোগটির নামকরণ করেন বিজ্ঞানী টর্টি।
১৫. ভিটামিন কে আবিষ্কার করেন?
- ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার ফ্রেডরিক গোল্যান্ড হপকিন্স। উল্লেখ্য ভিটামিনকে 'জৈবিক প্রভাবক' বলা হয়।
- ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার ফ্রেডরিক গোল্যান্ড হপকিন্স। উল্লেখ্য ভিটামিনকে 'জৈবিক প্রভাবক' বলা হয়।
১৬. কোষের মেইন সুইচ বলা হয় কোনটিকে?
- প্রোটিয়েসোমকে।
- প্রোটিয়েসোমকে।
১৭. কোষের 'প্রোটিন ফ্যাক্টরি', 'সুইসাইডাল স্কোয়াড' এবং 'প্যাকেজিং কেন্দ্র' বলা হয় কোন উপাদানগুলোকে?
- রাইবোজোমকে বলা হয় কোষের প্রোটিন ফ্যাক্টরি। রাইবোজোম প্রোটিন সংশ্লেষণে এবং স্নেহজাতীয় পদার্থের বিপাকে সাহায্য করে। লাইসোসোমকে বলা হয় কোষের সুইসাইডাল স্কোয়াড। এটিকে এনজাইমের ভাণ্ডারও বলা হয়। এটি জীবদেহের অকেজো কোষ ধ্বংস করে এবং ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করে। উদ্ভিদ কোষে সাধারণত লাইসোসোম থাকে না। গলগি বডিকে বলা হয় কোষের প্যাকেজিং কেন্দ্র। এটি হরমোন নিঃসরণে ও ভিটামিন তৈরিতে সহায়তা করে। এছাড়া নানাবিধ খাদ্যদ্রব্যের সঞ্চয়ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে।
- রাইবোজোমকে বলা হয় কোষের প্রোটিন ফ্যাক্টরি। রাইবোজোম প্রোটিন সংশ্লেষণে এবং স্নেহজাতীয় পদার্থের বিপাকে সাহায্য করে। লাইসোসোমকে বলা হয় কোষের সুইসাইডাল স্কোয়াড। এটিকে এনজাইমের ভাণ্ডারও বলা হয়। এটি জীবদেহের অকেজো কোষ ধ্বংস করে এবং ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করে। উদ্ভিদ কোষে সাধারণত লাইসোসোম থাকে না। গলগি বডিকে বলা হয় কোষের প্যাকেজিং কেন্দ্র। এটি হরমোন নিঃসরণে ও ভিটামিন তৈরিতে সহায়তা করে। এছাড়া নানাবিধ খাদ্যদ্রব্যের সঞ্চয়ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে।
১৮. জৈব মুদ্রা বলা হয় কোনটিকে?
- ATP (Adenosine Triphosphate)-কে জৈব মুদ্রা বলা হয়। কারণ ATP দেহের বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির যোগান দিয়ে থাকে।
- ATP (Adenosine Triphosphate)-কে জৈব মুদ্রা বলা হয়। কারণ ATP দেহের বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির যোগান দিয়ে থাকে।
১৯. কোন খাবারটির সাথে আমরা প্রচুর ব্যাকটেরিয়া খাই?
- দই।
- দই।
২০. শ্রেণিবিন্যাস বা দ্বিপদ নামকরণের জনক বলা হয় কাকে? প্রাণীদের এবং উদ্ভিদের নামকরণ করে কোন কোন সংস্থা?
- শ্রেণিবিন্যাস বা দ্বিপদ নামকরণের জনক ক্যারোলাস লিনিয়াস। প্রাণীদের নামকরণ করে ICZN (International Commission on Zoological Nomenclature) এবং উদ্ভিদের নামকরণ করে ICBN (International Code of Botanical Nomenclature)।
- শ্রেণিবিন্যাস বা দ্বিপদ নামকরণের জনক ক্যারোলাস লিনিয়াস। প্রাণীদের নামকরণ করে ICZN (International Commission on Zoological Nomenclature) এবং উদ্ভিদের নামকরণ করে ICBN (International Code of Botanical Nomenclature)।
No comments