শিকার - কবি জীবনানন্দ দাশ (দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্য)
♦১) "শিকার" কবিতার কবি কে?
উত্তর - জীবনানন্দ দাশ।
উত্তর - জীবনানন্দ দাশ।
♦২) "শিকার" কবিতায় ভোরবেলার আকাশের রং-কে কবি যার সঙ্গে তুলনা করেছেন - ঘাসফড়িঙের দেহ।
♦৩) "টিয়ার পালকের মতো সবুজ" ছিল - পেয়ারা ও নোনার গাছ।
♦৪) "....এখনও আকাশে রয়েছে" - যার কথা বলা হয়েছে - একটি তারা।
♦৫) "শিকার" কবিতায় যে মেয়েটিকে কবি পাড়াগাঁয়ে লক্ষ করেছিলেন সে ছিল - গোধূলিমদির।
♦৬) "গোধূলিমদির" মেয়েটি ছিল - পাড়াগাঁর বাসরঘরে।
♦৭) "....মানুষী তার বুকের থেকে যে মুক্তা আমার নীল মদের / গেলাসে রেখেছিল.." - মিশরের।
♦৮) "....সারারাত মাঠে / আগুন জ্বেলেছে.." - কারা আগুন জ্বেলেছে?
উত্তর - দেশোয়ালিরা।
উত্তর - দেশোয়ালিরা।
♦৯) সারারাত মাঠে যে আগুন জ্বলেছিল তা ছিল - মোরগফুলের মতো।
♦১০) "সূর্যের আলোয় তার রং.... মতো নেই আর..।" - কুঙ্কুমের।
♥১১) ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো ঝিলমিল করছিল - চারিদিকের বন ও আকাশ।
♥১২) সারারাত হরিণ নিজেকে বাঁচিয়েছিল যার হাত থেকে - চিতাবাঘিনির।
♥১৩) সারারাত হরিণটি ঘুরেছিল - অর্জুন-সুন্দরীর বনে।
♥১৪) সুন্দর বাদামি হরিণ যার জন্য অপেক্ষা করেছিল - ভোরের জন্য।
♥১৫) সবুজ সুগন্ধি ঘাসকে কবি যার সঙ্গে তুলনা করেছেন - কচি বাতাবু লেবুর সঙ্গে।
♥১৬) হরিণটি ভোরের আলোয় যেখানে নেমেছিল - ঝরনার জলে।
♥১৭) "নদীর জল.... মতো লাল।" - মচকাফুলের পাপড়ির।
♥১৮) "শিকার" কবিতায় প্রথমবার আগুন জ্বলেছিল যে কারণে - হিমের রাতে শরীরকে উষ্ণ বা গরম রাখার জন্য।
♥১৯) "শিকার" কবিতায় দ্বিতীয়বার আগুন জ্বলেছিল যে কারণে - হরিণের মাংস তৈরি করার জন্য।
♥২০) যে মানুষগুলোকে ঘাসের বিছানায় দেখা গিয়েছিল তারা ছিল - টেরিকাটা।
♠২১) "নক্ষত্রের নীচে ঘাসের বিছানায়" যা হয়েছিল - অনেক পুরোনো শিশিরভেজা গল্প।
♠২২) "শিকার" কবিতাটি শুরু হয়েছে যে শব্দ দিয়ে - "ভোর"।
♠২৩) "শিকার" কবিতার রচয়িতা জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি? সেটি কবে প্রকাশিত হয়?
উত্তর - "ঝরা পালক"।
উত্তর - "ঝরা পালক"।
♠২৪) "শিকার" কবিতাটির উৎস নির্দেশ করো?
উত্তর - বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত "কবিতা" পত্রিকার ১৩৪৩ বঙ্গাব্দের "আশ্বিন সংখ্যা"য় "শিকার" কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এরপর এটি ১৩৫১ বঙ্গাব্দে / ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত "মহাপৃথিবী" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়। তারপরে এই কবিতাটি আবার "বনলতা সেন" (১৯৪২) কাব্যগ্রন্থের পরবর্তী সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়।
উত্তর - বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত "কবিতা" পত্রিকার ১৩৪৩ বঙ্গাব্দের "আশ্বিন সংখ্যা"য় "শিকার" কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এরপর এটি ১৩৫১ বঙ্গাব্দে / ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত "মহাপৃথিবী" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়। তারপরে এই কবিতাটি আবার "বনলতা সেন" (১৯৪২) কাব্যগ্রন্থের পরবর্তী সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়।
♠২৫) "এই নীল আকাশের নীচে সূর্যের.... বর্শার মতো জেগে উঠে.." - সোনার।
♠২৬) টেরিকাটা মানুষেরা খায় - সিগারেট।
♠২৭) "শিকার" কবিতার মোট পংক্তিসংখ্যা কয়টি? উত্তর - ৩৭ টি।
♠২৮) দেশোয়ালিরা আগুন ভোরবেলাতেও জ্বলছিল - শুকনো অশ্বত্থপাতায়।
♠২৯) "হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার" সঙ্গে যার যোগ - রোগা শালিক।
♠৩০) চিতাবাঘিনির তাড়া খাওয়া হরিণটি ছিল - সুন্দর বাদামি।
♣৩১) "শিকার" কবিতায় কচি বাতাবিলেবুর মতো ছিল - সবুজ সুগন্ধি ঘাস।
♣৩২) নদীর জলে নামা হরিণের শরীর ছিল - ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল।
♣৩৩) নদীর ঢেউয়ে হরিণটি নেমেছিল - স্রোতের মতো আবেশ পাওয়ার জন্য।
♣৩৪) হরিণটি জেগে উঠতে চেয়েছিল - সূর্যের সোনার বর্শার মতো।
♣৩৫) "হরিণীর পর হরিণীকে" হরিণটি চমকে দিতে চেয়েছিল - "সাহসে সাধে সৌন্দর্যে"।
♣৩৬) ঘাসের বিছানা ছিল - পাড়াগাঁতে।
♣৩৭) "হিমের রাতে শরীর উম্ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে" - আগুন জ্বেলেছে।
♣৩৮) "সূর্যের আলোয় তার রং কুঙ্কুমের মতো নেই আর" - তার রং কিসের মতো হয়ে গেছে?
উত্তর - রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো।
উত্তর - রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো।
♣৩৯) "শিকার" কবিতাটিতে কোন্ ঋতুর বর্ণনা পাওয়া যায়?
উত্তর - শীত। (অনেক সহায়িকাতে এটি হেমন্ত দেওয়া আছে। কিন্তু হেমন্ত ঋতু ভুল উত্তর)।
উত্তর - শীত। (অনেক সহায়িকাতে এটি হেমন্ত দেওয়া আছে। কিন্তু হেমন্ত ঋতু ভুল উত্তর)।
♣৪০) "শিকার" কবিতার শিকারটি সংঘটিত হয়েছিল - ভোরবেলায়।
♦৪১) "....ঘাসফড়িঙের দেহের মতো কোমল নীল" হল - আকাশ।
♦৪২) ঘাসফড়িঙের দেহের রঙ কেমন নীল ছিল?
উত্তর - কোমল।
উত্তর - কোমল।
♦৪৩) "একটি তারা এখনও আকাশে রয়েছে।" - এর কারণ কী?
উত্তর - রাতের অন্ধকার তখনও কাটেনি।
উত্তর - রাতের অন্ধকার তখনও কাটেনি।
♦৪৪) "এখনও আকাশে রয়েছে" কয়টি তারা?
উত্তর - ১ (এক) টি।
উত্তর - ১ (এক) টি।
♦৪৫) "একটি তারা এখনও আকাশে রয়েছে" কার মতো?
উত্তর - গোধূলিমদির মেয়েটির মতো।
উত্তর - গোধূলিমদির মেয়েটির মতো।
♦৪৬) "তেমনি একটি তারা আকাশে জ্বলছে এখনও।" - কেমন?
উত্তর - মিশরের মানুষীর বুকে থাকা মুক্তার মতো।
উত্তর - মিশরের মানুষীর বুকে থাকা মুক্তার মতো।
♦৪৭) "মিশরের মানুষী তার বুকের থেকে যে মুক্তা আমার নীল মদের / গেলাসে রেখেছিল" কখন?
উত্তর - হাজার হাজার বছর আগে এক রাতে।
উত্তর - হাজার হাজার বছর আগে এক রাতে।
♦৪৮) "আমার নীল মদের / গেলাসে রেখেছিল।" - কে রেখেছিল?
উত্তর - মিশরের মানুষী।
উত্তর - মিশরের মানুষী।
♦৪৯) "আমার নীল মদের / গেলাসে রেখেছিল।" - কি রেখেছিল?
উত্তর - মুক্তা।
উত্তর - মুক্তা।
♦৫০)"সারারাত মাঠে / আগুন জ্বেলেছে।" - কেন?
উত্তর - শরীর উষ্ণ রাখার জন্য।
উত্তর - শরীর উষ্ণ রাখার জন্য।
♥৫১) "তেমনি একটি তারা আকাশে জ্বলছে এখনও" - কখন?
উত্তর - ভোরবেলায়।
উত্তর - ভোরবেলায়।
♥৫২) দেশোয়ালিরা আগুন জ্বালিয়েছিল কোন্ পাতা দিয়ে?
উত্তর - অশ্বত্থ পাতা।
উত্তর - অশ্বত্থ পাতা।
♥৫৩) "সূর্যের আলোয় তার রং কুঙ্কুমের মতো নেই আর।" - কার রং?
উত্তর - আগুনের।
উত্তর - আগুনের।
♥৫৪) "রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো" হয়ে গিয়েছিল কী?
উত্তর - আগুন।
উত্তর - আগুন।
♥৫৫) "চারি দিকের বন ও আকাশ" কিসের মতো "ঝিলমিল করছে"?
উত্তর - ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো।
উত্তর - ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো।
♥৫৬) "সুন্দরীর বন থেকে অর্জুনের বনে" কিসের মতো অন্ধকার ছিল?
উত্তর - মেহগনির মতো।
উত্তর - মেহগনির মতো।
♥৫৭) "সুন্দরী বাদামি হরিণ এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল।" - এর কারণ কী?
উত্তর - চিতাবাঘিনির হাত থেকে বাঁচার জন্য।
উত্তর - চিতাবাঘিনির হাত থেকে বাঁচার জন্য।
♥৫৮) "এসেছে সে ভোরের আলোয় নেমে" - কে?
উত্তর - বাদামি হরিণ।
উত্তর - বাদামি হরিণ।
♥৫৯) "এসেছে সে ভোরের আলোয় নেমে" - এর কারণ কী?
উত্তর - ঘাস খাওয়া।
উত্তর - ঘাস খাওয়া।
♥৬০) হরিণ কি "ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাচ্ছে"?
উত্তর - সুগন্ধি ঘাস
উত্তর - সুগন্ধি ঘাস
♠৬১) "নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল.... " - কে নামল?
উত্তর - বাদামি হরিণ।
উত্তর - বাদামি হরিণ।
♠৬২) "একটা আবেশ দেওয়ার জন্য" - এই আবেশের সঙ্গে কার তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর - স্রোতের।
উত্তর - স্রোতের।
♠৬৩)"একটি বিস্তীর্ণ উল্লাস পাবার জন্য।" - এই উল্লাসকে কার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর - স্রোতের।
উত্তর - স্রোতের।
♠৬৪) "একটা অদ্ভুত শব্দ।" - কিসের শব্দ?
উত্তর - বন্দুকের।
উত্তর - বন্দুকের।
♠৬৫) "নদীর জল মচকাফুলের পাপড়ির মতো লাল।" - লাল রংটি কিসের?
উত্তর - হরিণের রক্তের।
উত্তর - হরিণের রক্তের।
♠৬৬) "নদীর জল মচকাফুলের পাপড়ির মতো লাল।" - নদীর জল লাল হওয়ার কারণ কী?
উত্তর - হরিণের রক্ত নদীর জলে মিশেছে।
উত্তর - হরিণের রক্ত নদীর জলে মিশেছে।
♠৬৭)"আগুন জ্বলল আবার.... " - এর আগে কেন আগুন জ্বলেছিল?
উত্তর - শরীর উষ্ণ বা গরম রাখতে।
উত্তর - শরীর উষ্ণ বা গরম রাখতে।
♠৬৮) হরিণ শিকারের ফলে নদীর জল কেমন লাল হয়েছিল?
উত্তর - মচকাফুলের পাপড়ির মতো।
উত্তর - মচকাফুলের পাপড়ির মতো।
♠৬৯) "নক্ষত্রের নীচে ঘাসের বিছানায়" কি গল্প হত?
উত্তর - পুরোনো শিশিরভেজা গল্প।
উত্তর - পুরোনো শিশিরভেজা গল্প।
♠৭০) "টেরিকাটা কয়েকটা মানুষের মাথা।" - কোথায় অবস্থান করছিল?
উত্তর - ঘাসের বিছানায়।
উত্তর - ঘাসের বিছানায়।
♣৭১) "টেরিকাটা কয়েকটা মানুষের মাথা।" - এরা হল :- শিকারি।
♣৭২) "শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো।" - এখানে শালিকটির বিশেষণ হল :- রোগা।
♣৭৩) "শিকার" কবিতায় উল্লিখিত "গোধূলিমদির" শব্দের অর্থ কী?
উত্তর - সূর্যাস্তের সময় মত্ততা সৃষ্টিকারী।
উত্তর - সূর্যাস্তের সময় মত্ততা সৃষ্টিকারী।
♣৭৪) "টেরিকাটা কয়েকটা মানুষের মাথা" - এখানে উল্লিখিত "টেরিকাটা" শব্দের অর্থ কী?
উত্তর - বাঁকা সিঁথি কাটা।
উত্তর - বাঁকা সিঁথি কাটা।
♣৭৫) "সূর্যের আলোয় তার রং কুঙ্কুমের মতো নেই আর।" - এখানে উল্লিখিত "কুঙ্কুম" কী?
উত্তর - "কুঙ্কুম" হল মেয়েদের কপালে টিপ পরার এক ধরনের প্রসাধন সামগ্রী।
উত্তর - "কুঙ্কুম" হল মেয়েদের কপালে টিপ পরার এক ধরনের প্রসাধন সামগ্রী।
No comments