কিছু গুরুত্বপুর্ণ তথ্য <<
.
✬ আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি --- শুটকী মাছ।
✬ হাড় ও দাতকে মজবুত করে -- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
✬ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান --- লৌহ উপাদানের জন্য।
✬ সুষম খাদ্যের উপাদান - ৬ টি।
✬ প্রোটিন বেশি থাকে -- মসুর ডালে।
✬ চা পাতায় থাকে -- ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
✬ ম্যালিক এসিড -- টমেটোতে পাওয়া যায়।
✬ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে -- ভিটামিন কে।
✬ খিটামিন সি হলো -- অ্যাসকরবিক এসিড।
✬ তাপে নষ্ট হয় -- ভিটামিন সি।
✬ গলগল্ড রোগ হয় -- আয়োডিন অভাবে।
✬ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি --- আমিষের।
✬ আয়োডিন বেশি থাকে -- সমুদ্রের মাছে।
✬ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে -- ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
✬ রাতকানা রোগ হয় -- ভিটামিন এ এর অভাবে।
✬ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় -- ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
✬ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন -- ভিটামিন বি ও সি।
✬ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় -- ভিটামিন ডি এর অভাবে।
✬ মিষ্টি কুমড়া -- ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
✬ মিষ্টি আলু -- শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
✬ শিমের বিচি -- আমিষ জাতীয় খাদ্য।
✬ দুধে থাকে -- ল্যাকটিক এসিড।
✬ আয়োডিন অভাবে -- গলগন্ড রোগ হয়।
✬ লেবুতে বেশি থেকে -- ভিটামিন সি।
✬ আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস -- ভিটামিন সি।
✬ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান -- দুধে।
✬ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় -- আয়রনের অভাবে।
✬ দুধের রং সাদা হয় -- প্রোটিনের জন্য।
✬ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম -- অ্যাসকরবিক এসিড।
✬ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় -- অ্যামাইনো এসিড।
✬ কচুশাকে বেশি থাকে -- লৌহ।
✬ সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত -- ৪:১:১।
✬ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে -- খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
✬ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় -- ডাবে।
✬ মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে -- ভিটামিন সি এর অভাবে।
✬ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন -- আমিষ জাতীয় খাদ্যে।
✬ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় -- ভিটামিন ডি।
✬ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে -- অ্যালবুমিন।
✬ আমিষের কাজ -- দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
✬ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় -- দুধকে।
✬ কোলেস্টরল -- এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
✬ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন -- ডি ভিটামিন।
✬ ভিটামিন ডি এর অভাবে -- রিকেটস রোগ।
✬ অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন -- ক্যালসিয়াম।
✬ মলা মাছে থাকে -- ভিটামীন।
No comments