ইন্টারনেট আসক্তির কুফল ও মুক্তির উপায়
ইন্টারনেট আসক্তিঃ
ইন্টারনেট কি? তা আমরা সবাই জানি। ইন্টারনেট হলো এমন এক মাধ্যম যার দ্বারা মানুষ পৃথিবীকে হাতের মুঠোয় আনতে পেরেছে। তাই বলে যে এর ব্যবহার মাত্রাতিরিক্ত করতে হবে এর কোনো মানে নেই। আমরা সবাই জানি প্রতিটি জিনিসের একটি ভাল এবং একটি খারাপ দিক থাকে। তেমনি ইন্টারনেট এর ক্ষেত্রেও এটি ব্যতিক্রম নয়। ইন্টারনেটের প্রতি আসক্তি বর্তমান যুগের একটি অত্যন্ত জটিল সমস্যা ও অভিশাপ। অন্যান্য নেশার মতই এটিও একটি মারাত্মক নেশা, যা ব্যাক্তির সামাজিক, পারিবারিক এবং পেশাগত জীবনকে মারাত্মক ভাবে প্রভাবিত করে। ইন্টারনেট ব্যতীত বর্তমান যুগে চলা অসম্ভব। কিন্তু এর আসক্তি আমাদের জীবনকে ধ্বংস করছে।
যে সব উপায়ে ইন্টারনেটের আসক্তি দিন দিন বারছে সেগুলো হলোঃ
*সাইবার সেক্স
*পর্নোগ্রাফি
*অনলাইন গেমিং বা জুয়া
*সোস্যাল মিডিয়া আসক্তি
*কম্পালসিভ শপিং
*মারাতিরিক্ত ভিডিও চ্যাটিং ইত্যাদি বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য।
*সাইবার সেক্স
*পর্নোগ্রাফি
*অনলাইন গেমিং বা জুয়া
*সোস্যাল মিডিয়া আসক্তি
*কম্পালসিভ শপিং
*মারাতিরিক্ত ভিডিও চ্যাটিং ইত্যাদি বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য।
শারীরিক ও মানসিক প্রতিক্রিয়ায় যেসব প্রভাব পরে সেগুলো হলোঃ
*ঘাড় ব্যাথা
*মাজা ব্যাথা
*Eye Strain (চোখে অস্বাভাবিক চাপ জনিত সমস্যা)
*শরীর অলস হয়ে যাওয়া
*অনিদ্রা
*অতিরিক্ত টেনশন বোধ
*বিষণ্ণতা
*যৌন সমস্যা
*অপরাধ প্রবণতা
*মনোযোগ কমে যাওয়া
*কোনো বিষয় মনে না থাকা বা ভুলে যাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন ধরেনের সমস্যা হতে পারে।
*ঘাড় ব্যাথা
*মাজা ব্যাথা
*Eye Strain (চোখে অস্বাভাবিক চাপ জনিত সমস্যা)
*শরীর অলস হয়ে যাওয়া
*অনিদ্রা
*অতিরিক্ত টেনশন বোধ
*বিষণ্ণতা
*যৌন সমস্যা
*অপরাধ প্রবণতা
*মনোযোগ কমে যাওয়া
*কোনো বিষয় মনে না থাকা বা ভুলে যাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন ধরেনের সমস্যা হতে পারে।
পারিবারিক ও পেশাগত যেসব সমস্যা হয় সেগুলো হলোঃ
*দাম্পত্য কলহ
*অনাকাঙ্ক্ষিত সম্পর্ক (কিশোর কিশোরীরা)
*পেশাগত দিক থেকে অতিরিক্ত টেনশন
*অনিদ্রার জন্য সারারাত ইন্টারনেট চালানো এবং সারাদিন ঘুমানো
*স্বাভাবিক জীবন যাপন অসম্ভব হয়ে পরে।
*দাম্পত্য কলহ
*অনাকাঙ্ক্ষিত সম্পর্ক (কিশোর কিশোরীরা)
*পেশাগত দিক থেকে অতিরিক্ত টেনশন
*অনিদ্রার জন্য সারারাত ইন্টারনেট চালানো এবং সারাদিন ঘুমানো
*স্বাভাবিক জীবন যাপন অসম্ভব হয়ে পরে।
মুক্তির উপায়ঃ
এইসব মারাত্মক ইন্টারনেট আসক্তি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া একেবারেই কঠিন নয়।
এইসব মারাত্মক ইন্টারনেট আসক্তি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া একেবারেই কঠিন নয়।
এই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে যেসব কাজ করা উচিত সেগুলো হলোঃ
*সাইকোলজিক্যাল চিকিৎসা নিন।
*ইন্টারনেট কুফল সম্পর্কে জানুন।
*ইন্টারনেটের সীমিত এবং সঠিক ব্যবহার করুন।
*ইন্টারনেটে বেশি আনন্দ না খুঁজে বাস্তব জীবনে বেশি আনন্দ *খুঁজুন। যেমনঃ গল্প করা, বই পড়া, বাগান করা, আড্ডা দেওয়া, *বেড়ানো, ধর্মীয় বই পুস্তক চর্চা করা, খেলা ধুলা ইত্যাদি বিষয়সমূহ।
*পরিবারকে অধিক সময় দেয়া।
*বাস্তব জীবনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া।
*কাজে ব্যস্ত থাকা।
*ইন্টারনেট কুফল সম্পর্কে জানুন।
*ইন্টারনেটের সীমিত এবং সঠিক ব্যবহার করুন।
*ইন্টারনেটে বেশি আনন্দ না খুঁজে বাস্তব জীবনে বেশি আনন্দ *খুঁজুন। যেমনঃ গল্প করা, বই পড়া, বাগান করা, আড্ডা দেওয়া, *বেড়ানো, ধর্মীয় বই পুস্তক চর্চা করা, খেলা ধুলা ইত্যাদি বিষয়সমূহ।
*পরিবারকে অধিক সময় দেয়া।
*বাস্তব জীবনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া।
*কাজে ব্যস্ত থাকা।
বর্তমানে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি আমাদের অনেক সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। আমরা যদি সঠিক
ভাবে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করতে পারি তাহলে ভবিষ্যতে আমাদের অনেক উন্নতি হবে এবং ইন্টারনেট থেকে অনেক সুফল পেতে পারবো। তাই আমরা প্রবলভাবে চেষ্টা করবো ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার বাদ দিয়ে এইসব জিনিসের সঠিক ব্যবহার করতে।
[তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট]
ভাবে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করতে পারি তাহলে ভবিষ্যতে আমাদের অনেক উন্নতি হবে এবং ইন্টারনেট থেকে অনেক সুফল পেতে পারবো। তাই আমরা প্রবলভাবে চেষ্টা করবো ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার বাদ দিয়ে এইসব জিনিসের সঠিক ব্যবহার করতে।
[তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট]
লেখাটি ভাল লাগলে নিচে আপনার মূল্যবান কমেন্ট করুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। নিজে জানুন ও অন্যকে জানতে সাহায্য করুন।