Breaking News

"পদ্মা নদীর মাঝি" উপন্যাসের অন্যান্য ভাষায় অনুবাদের তালিকা

♠♠ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের "পদ্মানদীর
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
মাঝি" (১৯৩৬) উপন্যাসের অন্যান্য ভাষায়
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
অনুবাদের তালিকা ♠♠
••••••••••••••••••••••••••••
♦১) প্রথম ইংরেজি অনুবাদ : "Botman of Padma" (১৯৪৮) - হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
♦২) হিন্দি অনুবাদ (১৯৫৭) : প্রবোধকুমার সান্যাল।
♦৩) অসমিয়া অনুবাদ : "পদ্মা নৈয়র নাওরিয়া" (২০০৭) - তেষিপ্রভা কলিতা।
♦৪) ইউনেস্ক প্রকল্পভুক্ত ইংরেজি অনুবাদ : "Padma River Botman" (১৯৭৩) - বারবারা প্রেইন্টার এবং ইয়ান লাভলক।
♦৫) সুইডিস অনুবাদ : "Roddare Pa Padma" (১৯৫৩) - ভিভেকা বার্থাল।
♦৬) চেক (চেকস্লোভাকিয়া) অনুবাদ : "Plavec na rece Padma" (১৯৫৪)।
♦৭) রুশ অনুবাদ : "Ladochonic Swa" (লাদোচনিক স্ব" ~ ১৯৬৯) - রেকি পদমি।
♦৮) জার্মান অনুবাদ : "Die Fischer Vom Padma" (১৯৮৫) - সরল সেন।
♦৯) মালয়ালম অনুবাদ (১৯৫৭) : শ্রীরবি বর্মা।
♦১০) কন্নড়ি অনুবাদ (১৯৫৭) : শিবানন্দ যোশি।
♦১১) তামিল অনুবাদ (১৯৯৭) : সম্মুখসুন্দরম।
♦১২) উড়িয়া অনুবাদ (১৯৯৭) : গোবিন্দ চন্দ্র সাহু - "সাহিত্য আকাদেমি" থেকে প্রকাশিত।
♣♣ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের "পদ্মানদীর
•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
মাঝি" (১৯৩৬) উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ ♣♣
•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
♦১) প্রথম চলচ্চিত্রায়ণ : উর্দু ভাষায় ১৯৫৬ সালে। নাম :- "জাগো হুয়া সাভেরা"। পরিচালক - হাফেজ কারবার।
♦২) দ্বিতীয় চলচ্চিত্রায়ণ : ঢাকায় নতুন প্রতিষ্ঠিত এফ.ডি.সি প্রাথমিক পর্যায়ে উর্দু ভাষায় নির্মিতব্য যে ছবি করার অনুমতি দেয় তা ছিল এ. জে. কারদার পরিচালিত "জাগো হুয়া সাভেরা" (ডে শ্যাল ডন)। এই চলচ্চিত্রটি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের "পদ্মা নদীর মাঝি"কে অবলম্বন করে নির্মিত হয় ১৯৫৮ সালে। কিন্তু লেখক যেহেতু হিন্দু ও ভারতীয়, তাই লেখকের নাম ব্যবহৃত হয়নি।কাহিনিকার হিসেবে বিশিষ্ট উর্দু ভাষার কবি ফয়েজ আহমদ ফয়েজের নাম উল্লেখ করা হয়। এ জন্য ফয়েজ আহমদ ফয়েজকে প্রচুর সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়। তিনি অবশ্য গান ও সংলাপ বলার দায়িত্ব পালন করেন।
♦৩) প্রথম বাংলা চলচ্চিত্রায়ণ : ১৬ ই মে, ১৯৯৩ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং বাংলাদেশের "আশীর্বাদ" চলচ্চিত্রের যৌথ উদ্যোগে। পরিচালক - গৌতম ঘোষ।
♦৪) পত্রিকায় প্রকাশ : "পূর্বাশা" পত্রিকায় (সঞ্জয় ভট্টাচার্য্য সম্পাদিত) জৈষ্ঠ্য, ১৩৪১ বঙ্গাব্দ থেকে শ্রাবণ, ১৩৪২ পর্যন্ত এই উপন্যাসটির ৯ টি কিস্তি প্রকাশের পর পত্রিকাটির প্রকাশ বন্ধ থাকায় উপন্যাসটিরও প্রকাশ অসম্পূর্ণ থাকে। এক বছর পর ১৯৩৬ সালের মে মাসে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
♦৫) গীতি নাট্যরূপ (১৯৭৭) : রাজেশ্বর মিত্র।

No comments