পিঁপড়া সম্পর্কে এই তথ্যগুলো আপনি জানেন তো!
১. বিশ্বে পিঁপড়ার প্রায় ১২ হাজার প্রজাতি রয়েছে।
২. এই প্রাণিটি তার শরীরের ওজনের চেয়েও ১০ গুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে!
৩. পিঁপড়াদেরও একজন রাণী থাকে যার থেকে লক্ষাধিক বাচ্চা হয়।
৪. পিঁপড়ার কান নেই। তাই মাটির কম্পন থেকেই শব্দের ব্যাপারটি বুঝে নেয়।
৫. পিঁপড়ার লড়াই শুরু হলে তা কতক্ষণ চলতে পারে ধারণা করুন তো। জানলে সত্যিই অবাক হবেন। কারণ পিঁপড়ার লড়াই মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে!
৬. পিঁপড়া সর্বদা একই রেখায় চলতে থাকে। চলার পথে প্রতিটি পিঁপড়াই এক ধরণের তরল পদার্থ (ফেরোমন) নির্গত করে। ফলে পিছনে থাকা পিঁপড়াগুলো সামনের গুলোকে অনুসরণ করতে পারে।
৭. রাণী পিঁপড়ার পাখা গজায়।
৮. পিঁপড়ার ফুসফুস নেই। শরীরে অনেক সুক্ষ্ম সুক্ষ্ম ছিদ্র থাকে যার মাধ্যমে শরীরের ভিতর ও বাইরে অক্সিজেন চলাচল করে!
৯. সাধারণত পিঁপড়ার জীবনকাল ২৮ বছর। তবে রাণী পিঁপড়া ৩০ বছরেরও অধিক সময় পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
১০. যখন একটি পিঁপড়া মারা যায় তখন তার শরীর থেকে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়। ফলে অন্য পিঁপড়ারা সহজেই মৃত পিঁপড়া সম্পর্কে তথ্য পেয়ে যায়।
১১. আবার নির্গত এই রাসায়নিক পদার্থ যদি অন্য পিঁপড়ার শরীরের লাগে তবে সেই পিঁপড়াও মারা যেতে পারে!
১২. মানুষ ও পিঁপড়ার মাঝে একস্থানে মিল পাওয়া যায়! তাহল উভয়েই খাদ্য মজুত করে রাখে।
১৩. পিঁপড়ার শরীরের গঠন এমন যে এটিকে উড়ন্ত উড়োজাহাজ থেকে ফেলে দিলেও সামান্যতম ব্যথা পাবে না।
১৪. পিঁপড়া কখনই ঘুমায় না।
১৫. এরা পানির তলদেশে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
১৬. পিঁপড়ের পেট দুটো। এর একটিতে নিজের জন্য খাদ্য জমা রাখে। অন্যটিতে অন্যের জন্য!
১৭. জানি এই কথাটি সত্য হলেও বিশ্বাস করা খুবই কঠিন হবে। কথাটি হচ্ছে বিশ্বে যত জনসংখ্যা রয়েছে তাদের ওজন আর সমস্ত পিঁপড়ার ওজন প্রায় সমান হবে!
১৮. ডাইনোসরের সময় থেকে পিঁপড়ারা আজও আছে।
১৯. অধিকাংশ পিঁপড়া লাল ও কালো রংয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক স্থানে সবুজ পিঁপড়ারও সন্ধান পাওয়া যায়।
২০. এক পিঁপড়া অন্য পিঁপড়াকে কামড় দিতে পারে। পিঁপড়া ফরমিক এসিড নির্গত করে। যা শত্রুকে আক্রমন করতে ব্যবহার করে।
**পিঁপড়া ক্ষুদ্র হলেও আমাদের কর্মী হওয়ার শিক্ষা দেয়। ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবার শিক্ষাও পেতে পারি পিঁপড়া থেকে।
**পবিত্র কোরআনে একটি সুরার নাম হচ্ছে নমল যার অর্থ পিঁপড়া। সত্যিই ছোট্ট একটি প্রাণিও যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা ভেবে অবাক হতে হয়।
২. এই প্রাণিটি তার শরীরের ওজনের চেয়েও ১০ গুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে!
৩. পিঁপড়াদেরও একজন রাণী থাকে যার থেকে লক্ষাধিক বাচ্চা হয়।
৪. পিঁপড়ার কান নেই। তাই মাটির কম্পন থেকেই শব্দের ব্যাপারটি বুঝে নেয়।
৫. পিঁপড়ার লড়াই শুরু হলে তা কতক্ষণ চলতে পারে ধারণা করুন তো। জানলে সত্যিই অবাক হবেন। কারণ পিঁপড়ার লড়াই মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে!
৬. পিঁপড়া সর্বদা একই রেখায় চলতে থাকে। চলার পথে প্রতিটি পিঁপড়াই এক ধরণের তরল পদার্থ (ফেরোমন) নির্গত করে। ফলে পিছনে থাকা পিঁপড়াগুলো সামনের গুলোকে অনুসরণ করতে পারে।
৭. রাণী পিঁপড়ার পাখা গজায়।
৮. পিঁপড়ার ফুসফুস নেই। শরীরে অনেক সুক্ষ্ম সুক্ষ্ম ছিদ্র থাকে যার মাধ্যমে শরীরের ভিতর ও বাইরে অক্সিজেন চলাচল করে!
৯. সাধারণত পিঁপড়ার জীবনকাল ২৮ বছর। তবে রাণী পিঁপড়া ৩০ বছরেরও অধিক সময় পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
১০. যখন একটি পিঁপড়া মারা যায় তখন তার শরীর থেকে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়। ফলে অন্য পিঁপড়ারা সহজেই মৃত পিঁপড়া সম্পর্কে তথ্য পেয়ে যায়।
১১. আবার নির্গত এই রাসায়নিক পদার্থ যদি অন্য পিঁপড়ার শরীরের লাগে তবে সেই পিঁপড়াও মারা যেতে পারে!
১২. মানুষ ও পিঁপড়ার মাঝে একস্থানে মিল পাওয়া যায়! তাহল উভয়েই খাদ্য মজুত করে রাখে।
১৩. পিঁপড়ার শরীরের গঠন এমন যে এটিকে উড়ন্ত উড়োজাহাজ থেকে ফেলে দিলেও সামান্যতম ব্যথা পাবে না।
১৪. পিঁপড়া কখনই ঘুমায় না।
১৫. এরা পানির তলদেশে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
১৬. পিঁপড়ের পেট দুটো। এর একটিতে নিজের জন্য খাদ্য জমা রাখে। অন্যটিতে অন্যের জন্য!
১৭. জানি এই কথাটি সত্য হলেও বিশ্বাস করা খুবই কঠিন হবে। কথাটি হচ্ছে বিশ্বে যত জনসংখ্যা রয়েছে তাদের ওজন আর সমস্ত পিঁপড়ার ওজন প্রায় সমান হবে!
১৮. ডাইনোসরের সময় থেকে পিঁপড়ারা আজও আছে।
১৯. অধিকাংশ পিঁপড়া লাল ও কালো রংয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক স্থানে সবুজ পিঁপড়ারও সন্ধান পাওয়া যায়।
২০. এক পিঁপড়া অন্য পিঁপড়াকে কামড় দিতে পারে। পিঁপড়া ফরমিক এসিড নির্গত করে। যা শত্রুকে আক্রমন করতে ব্যবহার করে।
**পিঁপড়া ক্ষুদ্র হলেও আমাদের কর্মী হওয়ার শিক্ষা দেয়। ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবার শিক্ষাও পেতে পারি পিঁপড়া থেকে।
**পবিত্র কোরআনে একটি সুরার নাম হচ্ছে নমল যার অর্থ পিঁপড়া। সত্যিই ছোট্ট একটি প্রাণিও যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা ভেবে অবাক হতে হয়।
No comments