Breaking News

সাম্প্রতিক তথ্য

৮ম_পঞ্চবার্ষিকী_পরিকল্পনা ☑মেয়াদকাল: জুলাই, ২০২০ থেকে জুন, ২০২৫ ☑প্রস্তাবিত স্লোগান: দক্ষতার উন্নয়নে বিনিয়োগ ☑গুরুত্বপূর্ণ খাত: ১. কর্মসংস্থান তৈরিতে প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি গ্রোথ, ২. সবার সমান সুবিধা নিশ্চিত করতে সাম্য ও সমতা এবং ৩. জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করা। ☑গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যসমূহ: ১. ৭৫ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ২. ৭৭ লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগ। যার ৭৬% বেসরকারি খাতের। ৩. ডেল্টা ২১০০ প্ল্যানের কার্যক্রম শুরু। ৪. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮.৫% অর্জন। ৫. দারিদ্র্যের হার ১২.১৭% এ নামিয়ে আনা৷ ☑মনে রাখুন, ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে মোট পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা থাকছে ৪টি। ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা হচ্ছে এর প্রথম। #রুপকল্প -২০৪১ ভিশন-২১’র পর এবার উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্নপূরণে তৈরি হচ্ছে ‘রূপকল্প-২০৪১’। এজন্য নতুন অর্থনৈতিক রূপরেখা তৈরি করছে সরকার। আওয়ামী লীগের বিগত সম্মেলনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্নপূরণে দিকনির্দেশনা ও এ সংক্রান্ত পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। #সংক্ষেপে_রুপকল্পের_লক্ষ্যমাত্রা ১) রূপকল্প-৪১ বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও বাড়ানো হবে। ২) বিদ্যুৎ উৎপাদন ৬০০০০ মেগাওয়াট হবে। ৩) প্রাচ্য ও পশ্চাত্যের বানিজ্যিক হাব হবে বাংলাদেশ। যেমন-দুবাই। ৪) বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে বহির্বিশ্বের সঙ্গে নতুন সম্পর্ক স্থাপনে জোর দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। ৫) আগামী ২৬ বছরের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী দেশের কাতারে দেশকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। ৬) সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করেছে সরকার। এ পরিকল্পনায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে কারিগরি ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন মানবসম্পদ গঠন এবং সরকারী-বেসরকারী বিনিয়োগে গতিশীলতা আনয়ন। ৭) এ লক্ষ্য অর্জনে চারটি বিষয় বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে- জিডিপিসহ মাথাপিছু জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা, উচ্চতর আয়ের সুফল সাবর্জনীন করা, টেকসই ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। ৮) বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের অর্থনীতি, যেখানে মাথাপিছু জাতীয় আয় ১ হাজার ৪৫ ডলারের ওপরে (১৬১০) কিন্তু ৪ হাজার ১২৫ ডলারের নিচে। উচ্চ মধ্যম আয়ের অর্থনীতির দেশ হতে হলে মাথাপিছু জাতীয় আয় হতে হবে ৪ হাজার ১২৫ ডলারের ওপরে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলারের নিচে। আর উচ্চ আয়ের অর্থনীতির দেশ হতে মাথাপিছু জাতীয় আয় হবে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলারের ওপরে। ৯) ২০১৮ সাল থেকেই সেই ইশতেহার (ভিশন ডকুমেন্ট) তৈরির কাজ শুরু ৮ম_পঞ্চবার্ষিকী_পরিকল্পনা ☑মেয়াদকাল: জুলাই, ২০২০ থেকে জুন, ২০২৫ ☑প্রস্তাবিত স্লোগান: দক্ষতার উন্নয়নে বিনিয়োগ ☑গুরুত্বপূর্ণ খাত: ১. কর্মসংস্থান তৈরিতে প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি গ্রোথ, ২. সবার সমান সুবিধা নিশ্চিত করতে সাম্য ও সমতা এবং ৩. জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করা। ☑গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যসমূহ: ১. ৭৫ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ২. ৭৭ লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগ। যার ৭৬% বেসরকারি খাতের। ৩. ডেল্টা ২১০০ প্ল্যানের কার্যক্রম শুরু। ৪. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮.৫% অর্জন। ৫. দারিদ্র্যের হার ১২.১৭% এ নামিয়ে আনা৷ ☑মনে রাখুন, ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে মোট পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা থাকছে ৪টি। ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা হচ্ছে এর প্রথম। #রুপকল্প -২০৪১ ভিশন-২১’র পর এবার উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্নপূরণে তৈরি হচ্ছে ‘রূপকল্প-২০৪১’। এজন্য নতুন অর্থনৈতিক রূপরেখা তৈরি করছে সরকার। আওয়ামী লীগের বিগত সম্মেলনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্নপূরণে দিকনির্দেশনা ও এ সংক্রান্ত পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। #সংক্ষেপে_রুপকল্পের_লক্ষ্যমাত্রা ১) রূপকল্প-৪১ বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও বাড়ানো হবে। ২) বিদ্যুৎ উৎপাদন ৬০০০০ মেগাওয়াট হবে। ৩) প্রাচ্য ও পশ্চাত্যের বানিজ্যিক হাব হবে বাংলাদেশ। যেমন-দুবাই। ৪) বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে বহির্বিশ্বের সঙ্গে নতুন সম্পর্ক স্থাপনে জোর দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। ৫) আগামী ২৬ বছরের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী দেশের কাতারে দেশকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। ৬) সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করেছে সরকার। এ পরিকল্পনায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে কারিগরি ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন মানবসম্পদ গঠন এবং সরকারী-বেসরকারী বিনিয়োগে গতিশীলতা আনয়ন। ৭) এ লক্ষ্য অর্জনে চারটি বিষয় বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে- জিডিপিসহ মাথাপিছু জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা, উচ্চতর আয়ের সুফল সাবর্জনীন করা, টেকসই ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। ৮) বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের অর্থনীতি, যেখানে মাথাপিছু জাতীয় আয় ১ হাজার ৪৫ ডলারের ওপরে (১৬১০) কিন্তু ৪ হাজার ১২৫ ডলারের নিচে। উচ্চ মধ্যম আয়ের অর্থনীতির দেশ হতে হলে মাথাপিছু জাতীয় আয় হতে হবে ৪ হাজার ১২৫ ডলারের ওপরে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলারের নিচে। আর উচ্চ আয়ের অর্থনীতির দেশ হতে মাথাপিছু জাতীয় আয় হবে ১২ হাজার ৭৩৬ ডলারের ওপরে। ৯) ২০১৮ সাল থেকেই সেই ইশতেহার (ভিশন ডকুমেন্ট) তৈরির কাজ শুরু হবে। ১০) ব্লু-ইকোনোমি (সমুদ্র অর্থনীতি) ও এনার্জি (জ্বালানি) সেক্টরের উন্নয়ন এবং শিক্ষিত যুব সমাজকে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী একইভাবে রুপকল্প ২০২১ এর মত করে নতুন পরিকল্পনাটি সম্পন্ন করতে চাইছেন। এবারো প্রধানমন্ত্রী ছাড়া মাত্র ৩/৪ জন এই প্রক্রিয়ায় জড়িত থাকবেন। তিনি বলেন, "একই ধরনের একটি ডকুমেন্ট ২০২১ সাল নাগাদ তৈরি করতে চান তিনি (প্রধানমন্ত্রী)। এটি হলো ২০৪১ সালের জন্য ভিশন ডকুমেন্ট। আমার মতে, দলের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আগের পরিকল্পনাটিও আমি করেছিলাম, তাই জানি, এর সঙ্গে কতটা নিষ্ঠার সঙ্গে জড়িয়ে থাকতে হয়।" ২০২৪ সাল নাগাদ বাংলাদেশ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। তখন থেকে বিদেশী সহায়তা কমে যাবে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গঠনের কাজটি সত্যি ই তখন অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে। তবে আমরা আশাবাদী, আশাবাদী এই কারন যে, ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হওয়া পাকিস্তান থেকে ২৪ বছর পরে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশ আজ শুধু পাকিস্তানের কাছেই রোল মডেল নয়, রোল মডেল বিশ্বের প্রতিটা দেশের কাছে, যারা আজ স্বপ্ন দেখতে শিখেছে, স্বপ্ন দেখছে তাদের উন্নয়ন নিয়ে। তাই ত জাতিসংঘের ৭০ অধিবেশনে সাবেক মহাসচিব বান কি মুন পৃথিবীর সকল উন্নয়নশীল দেশককে লক্ষ্য করে বলেছিলেন-"আপনারা যদি উন্নয়নের কোন ধারাকে রোল মডেল হিসেবে নিতে চান তাহলে বাংলাদেশকে দেখুন, বাংলাদেশের উন্নয়নকে দেখুন"। # . নে #এক নজরে সপ্তম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১। ### যেই তিনটি লক্ষ্যের ‘টেকসই উন্নয়নের রূপকল্প’ বলা হচ্ছে প্রণীত এই সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকে তাহলো, ১. স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, ২. ভিশন ২০২১ এবং, ৩. মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়া। ************ ### পরিকল্পনার সময়সীমা, >> অর্থবছর ২০১৬-২০২০ ### প্রতিপাদ্য বিষয়, >> প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ, নাগরিকের ক্ষমতায়ন, ### কর্মসূচি পরিচালিত হবে, >> ১৩টি সেক্টরে ভাগ করে সপ্তম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনার ### লক্ষমাত্রা সমূহ, ************ ১। প্রবৃদ্ধি অর্জন >>> ৮% ============== ২০১৬-১৭> ৭% ২০১৭-১৮ > ৭.২% ২০১৮-১৯>>৭.৪% ২০১৯-২০ >> ৭.৬% ২০২০-২১>> ৮ . ২। গড় প্রবৃদ্ধি>> ৭.৪% করা । যেখানে, =========== ক. শিল্প >> ১০.৮% খ. সেবা >> ৬.৪৯% গ. কৃষি >>> ৩.৪% ৩। দারিদ্র্যের হার >> ১৮.৬% এ কমিয়ে আনা ৪। অতি দারিদ্রের হার >>>> ৮.৯ % করা ৫। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার >>> ১% এ কমিয়ে আনা ৬।মূল্যস্ফীতি >>> ৫.৮% এ কমিয়ে আনা ৭। জাতীয় সঞ্চয় জিডিপি‘র ৩২% করা ৮। মোট বিনিয়োগ জিডিপি‘র >> ৩৪.৪% ৯। কর্মসংস্থান >>>১কোটি ২৯ লাখ সৃষ্টি করা (যার মধ্যে দেশে ১ কোটি ১০ লাখ এবং বিদেশে ১৯ লাখ) ১০। রপ্তানি আয় >> ৫৪.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ১১। ৫বছরের নিচের বয়সের শিশু মৃত্যুহার >>(প্রতি হাজারে ) ৩৭জন ১২। বিদ্যুত্ উত্পাদন >> ২৩ হাজার মেগাওয়াট ১৩।দেশের মোট এলাকার বিদ্যুতের আওতায় আসবে >> ৯৬% ১৪।দেশের মোট আয়তনের বনাঞ্চল হবে >> ২০% ১৫। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার হার >>> ১০০% ১৬। দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার হার >> ৬০% ১৭। দেশের মোট জনসংখ্যার >>২০% হবে উচ্চ শিক্ষিত ১৮। নতুন রেলপথ নির্মাণ করা >>৮৫৬কিলোমিটার ১৯। মোট প্রবাসী আয় >> ১০, ৩৫৮ কোটি টাকা ২০। গবেষণা ও উন্নয়নে সরকারি ব্যয় জিডিপির >>১% এ উন্নীত করা ২১। ২০২০সালের মধ্যে শেষ হবে >>পদ্মা সেতু ও ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এর কাজ । ২২। স্যানিট্যারি ল্যাট্রিনের আওয়তায় আসবে শহর >> ১০০%, ২৩। স্যানিট্যারি ল্যাট্রিনের আওয়তায় আসবে গ্রাম >> ৯৬%। ২৪. শিক্ষায় তথ্য-প্রযুক্তি (আইসিটি) >> বাধ্যতামূলক করা। সংগৃহীত জনসংখ্যার >>২০% হবে উচ্চ শিক্ষিত ১৮। নতুন রেলপথ নির্মাণ করা >>৮৫৬কিলোমিটার ১৯। মোট প্রবাসী আয় >> ১০, ৩৫৮ কোটি টাকা ২০। গবেষণা ও উন্নয়নে সরকারি ব্যয় জিডিপির >>১% এ উন্নীত করা ২১। ২০২০সালের মধ্যে শেষ হবে >>পদ্মা সেতু ও ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এর কাজ । ২২। স্যানিট্যারি ল্যাট্রিনের আওয়তায় আসবে শহর >> ১০০%, ২৩। স্যানিট্যারি ল্যাট্রিনের আওয়তায় আসবে গ্রাম >> ৯৬%। ২৪. শিক্ষায় তথ্য-প্রযুক্তি (আইসিটি) >> বাধ্যতামূলক করা। সংগৃহীত

No comments