রবি ঠাকুরের বিখ্যাত কিছু উক্তি
(১)”যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে”
(২)”আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়, একটি হচ্ছে জ্ঞান ও অপরটি হচ্ছে প্রেম।”
(৩)”মন দিয়ে মন বোঝা যায় ,
গভীর বিশ্বাস শুধু ,
নীরব প্রেমের কথা টেনে নিয়ে আসে।”
(৪)”আগুনকে যে ভয় পাই,
সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না।”
(৫”)মনুষ্যত্বর শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা,
আর সমস্তটাই তার অধীন”
(৬)”নিজের অজ্ঞতার সম্বন্ধে অজ্ঞনতার মতো,
অজ্ঞান আর কিছু নেই।”
(৭)”গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল ,
বন্ধু তেমনই একটি বিশেষ জাতের মানুষ।”
(৮)”এরা সুখের লাগি ,চাহে প্রেম,
প্রেম মেলে না,
শুধু সুখ চলে যায়”
(৯)”মানুষ পণ করে,
পণ ভাঙিয়া ফেলিয়া,
হাঁফ ছাড়িবার জন্য।”
(১০)”যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত করে,
ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে, সে হয় বঞ্চিত।”
(১১)”ভয়ের তাড়া খেলেই,
ধর্মের মূঢ়তার পিছনে,
মানুষ লুকাতে চেষ্টা করে।”
(১২)”সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে,
প্রভেদ এই যে
সাধুরা কপট, আর
অসাধুরা অকপট।”
(১৩)”ক্ষমাই যদি করতে না পারো,
তবে তাকে ভালোবাসো কেন? ”
(১৪)”সংসারের কোন কাজেই,
যে হতভাগার বুদ্ধি খোলে না ,
সে নিশ্চয়ই ভালো বই লিখিবে।”
(১৫)”আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালোবেসেছি,
অসংখ্যবার ভালোবেসেছি
একজীবনের পর অন্য জীবনেও ভালো বেসেছি,
বছরের পর বছর সর্বদা, সর্বময়।”
(১৬) “অতীতকাল যত বড়ো কালই হোক
নিজের সম্বন্ধে বর্তমান কালের একটা স্পর্ধা থাকা উচিত।
মনে থাকা উচিত ,তার মধ্যে জয় করিবার শক্তি আছে।”
(১৭) “চোখ কতটুকুই দেখে,
কান কতটুকুই শোনে,
স্পর্শ কতটুকুই বোধ করে।
কিন্তু মন এই আপন ক্ষুদ্রতাকে,
কেবলই ছড়িয়ে যাচ্ছে।”
(১৮)”ধর্ম যারা সম্পূর্ণ উপলব্ধি না করিয়া প্রচার করিতে চেষ্টা করে,
তাহারা ক্রমশই ধর্মকে জীবন হইতে দূরে ঠেলিতে থাকে।
ইহারা ধর্মকে এক বিশেষ গন্ডি আঁকিয়া, একটা বিশেষ সীমানার মধ্যে আবদ্ধ করে।”
(১৯)”পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।”
(২০)”নিন্দা করতে গেলে বাইরে থেকেই করা যায়,
কিন্তু বিচার করতে গেলে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়।”
(২১)”লোকে ভুলে যায়, দাম্পত্যটা একটা আর্ট,
প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।”
(২২)”সামনে একটা পাথর পড়লে ,যে লোক ঘুরে না গিয়ে
সেটা ডিঙিয়ে পথ সংক্ষেপ করতে চাই,
বিলম্ব তারই অদৃষ্টে আছে।”
(২৩)”সে আমার সম্পত্তি নয়, সে আমার সম্পদ।”
(২৪)”যে পুরুষ অসংশয়ে অকুণ্ঠিতভাবে,
নিজেকে প্রচার করিতে পারে।
সেই সমস্ত পুরুষ সহজেই ,
নারীর দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে পারে।”
(২৫)”তোমার পতাকা যারে দাও ,
তার বহিবারে দাও শক্তি।”
(২৬)
“অধিকার ছাড়িয়া দিয়া ,
অধিকার ধরিয়া রাখিবার মতো বিড়ম্বনা
আর হয় না।”
(২৭)”সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে,
ভালোবাসার স্বাদ থাকে না-
তরকারিতে লঙ্কা মরিচের মতো।”
(২৮)”শিমুল কাঠই হোক,
আর
বকুল কাঠই হোক
আগুনের চেহারাটা একই।”
(২৯)”আমরা বন্ধুর কাছ থেকে মমতা চাই,
সমবেদনা চাই, সাহায্যও চাই,
সেই জন্যই বন্ধুকে চাই।”
(৩০)”ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার চেয়ে ,
আরও বেশি জ্যান্ত।”
(৩১)”পৃথিবীর সবচাইতে বড় দূরত্ব কোনটা জানো?
নাহ, জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত উত্তরটা সঠিক নয়।
সবচাইতে বড় দূরত্ব হলো আমি তোমার সামনে থাকি,
কিন্তু তুমি জানো না যে, আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি।”
(৩২)”স্বামীরা প্রেমিক হতে অবশ্যই রাজি ,
তবে সেটা নিজের স্ত্রীর সাথে নয়
নিজের স্ত্রীর প্রেমিক হবার বিষয়টা,
তারা ভাবতেই চাই না।”
(৩৪)”প্রেমের আনন্দ থাকে অল্পক্ষণ ,
কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।”
(৩৫)”সাধারণত স্ত্রী জাতি কাঁচা আমি,ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে।
যে দুর্ভাগা পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হতে বঞ্চিত হয়,সে কুশ্রী অথবা ধনহীন তা নহে,সে নিতান্তই নিরীহ।
(৩৬)একটা মন আর একটা মনকে খুজিতেছে,
নিজের ভাবনার ভার নামাইয়া দিবার জন্য।
নিজের মনের ভাবকে অন্যের মনের ভাবে,
ভাবিত করার জন্য।”
(৩৭) যে মরিতে জানে,
সুখের অধিকার তাহারই
যে জয় করতে জানে,
ভোগ করা তারই সাজে।”
(৩৮)”মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ।”
(৩৯)”মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ
একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় ,
তখন মানুষ মনে করে আমি সব পারি।”
(৪০)”পৃথিবীতে বালিকার প্রথম প্রেমের মতো সর্বগ্রাসী প্রেম আর কিছু নাই।প্রথম যৌবনে বালিকা যাহাকে ভালোবাসে তাহার মতো সৌভাগবানও আর কেহই নাই।
যদিও সেই প্রেম অধিকাংশ সময় অপ্রকাশিত থেকে যায়।
কিন্তু সেই প্রেমের আগুন সেই বালিকাকে সারা জীবনই পোড়ায়।”
রবি ঠাকুরের বিখ্যাত কিছু উক্তি
- যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত করে, ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে সে হয় বঞ্চিত।
- যৌবনই ভোগের কাল বার্ধক্য স্মৃতিচারণের
- লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই
- স্বামীরা প্রেমিক হতে অবশ্যই রাজি, তবে সেটা নিজের স্ত্রীর সাথে নয়। নিজের স্ত্রীর প্রেমিক হবার বিষয়টা কেন যেন তারা ভাবতেই চায় না
- যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে
- সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা — তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত
- যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে
- সময়ের সমুদ্রে আছি,কিন্তু একমুহূর্ত সময় নেই
- আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না
- পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।
- পাওয়া কাকে বলে যে মানুষ জানে না সে ছোঁয়াকেই পাওয়া মনে করে
- ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেন?
- দূরে কোন্ শয্যায় একা কোন্ ছেলে বংশীর ধ্বনি শুনে
- ভয়ের তাড়া খেলেই ধর্মের মূঢ়তার পিছনে মানুষ লুকাতে চেষ্টা করে
- অনুগ্রহ দুঃখ করে, দিই, নাহি পাই। করুণা কহেন, আমি দিই, নাহি চাই।
- ‘কত বড়ো আমি’ কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি।
- গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ
- অক্ষমের লোভ আলাদিনের প্রদিপের গুজব শুনলেই লাফিয়া অঠে
- আমি পাইলাম , আমি ইহাকে পাইলাম
- মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন
- মানুষ পণ করে পণ ভাঙিয়া ফেলিয়া হাঁফ ছাড়িবার জন্য
- সাহেব সাজা বাঙালিদের প্রতি পদে ভয়, পাছে তারা বাঙালি বলে ধরা পড়েন
- সাহেব সাজা বাঙালিদের প্রতি পদে ভয়, পাছে তারা বাঙালি বলে ধরা পড়েন
- বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না
- বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এল বান
- সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট
- সে আমার সম্পত্তি নয়, সে আমার সম্পদ
- তোমার অশোকে কিংশুকে, অলক্ষ্য রঙ লাগল আমার অকারণের সুখে
- তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবারে দাও শকতি
- কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি
- অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তবে ঘৃণা তারে যেস তৃণসম দহে
- অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিড়ম্বনা আর হয় না
- নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে
- আমরা কথার অধীন, প্রধার অধীন অসংখ্য প্রবৃত্তির অধীন
- অলৌকিক আনন্দের ভার, বিধাতা যাহারে দেন, তার বক্ষে বেদনা অপার
- শিমুল কাঠই হোক আর বকুল কাঠই হোক, আগুনের চেহারাটা একই
- সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে
- যায় যদি লুপ্ত হয়ে থাকে শুধু থাক এক বিন্দু নয়নের জল কালের কপোল তলে শুভ্র সমুজ্জ্বল এ তাজমহল
- অতিদূর পরপারে গাঢ় নীল রেখার মতো বিদেশের আভাস দেখা যায় — সেখান হইতে রাগ-দ্বেষের দ্বন্দ্বকোলাহল সমুদ্র পার হইয়া আসিতে পারে না
- ছোট ছোট মুখ জানে না ধরার দুখ, হেসে আসে তোমাদের দ্বারে। নবীণ নয়ন তুলি কৌতুকেতে দুলি দুলি চেয়ে চেয়ে দেখে চারিধারে।
- আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালবেসেছি, অসংখ্যবার ভালবেসেছি, এক জীবনের পর অন্য জীবনেও ভালবেসেছি, বছরের পর বছর, সর্বদা, সবসময়।
- রুদ্র, তোমার দারুণ দীপ্তিএসেছে দুয়ার ভেদিয়া;বক্ষে বেজেছে বিদ্যুৎবাণস্বপ্নের জাল ছেদিয়া
- সমাজ সংসার মিছে সব,মিছে এ জীবনের কলরব।কেবলই আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়েহৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব –আঁধারে মিশে গেছে আর সব।।
- প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাসতোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।
- ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দানঃতোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দানঃআমার আপনহারা প্রাণ; আমার বাঁধন ছেঁড়া প্রাণ
- তুমি যদি না দেখা দাও, কর আমায় হেলা,কেমন করে কাটে আমার এমন বাদল-বেলা।
- ধূসরপাংশুল মাঠ, ধেনুগণ যায় ঊর্ধ্বমুখে,ছুটে চলে চাষি।ত্বরিতে নামায় পাল নদীপথে ত্রস্ত তরী যততীরপ্রান্তে আসি।পশ্চিমে বিচ্ছিন্ন মেঘে সায়াহ্নের পিঙ্গল আভাসরাঙাইছে আঁখি —বিদ্যুৎ-বিদীর্ণ শূন্যে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে চলে যায়উৎকণ্ঠিত পাখি।
- বৈশাখ হে, মৌনী তাপস, কোন্ অতলের বাণীএমন কোথায় খুঁজে পেলে।তপ্ত ভালের দীপ্তি ঢাকি মন্থর মেঘখানিএল গভীর ছায়া ফেলে॥
- চাব না পশ্চাতে মোরা, মানিব না বন্ধন ক্রন্দন,হেরিব না দিক —গনিব না দিন ক্ষণ, করিব না বিতর্ক বিচারউদ্দাম পথিক।মুহূর্তে করিব পান মৃত্যুর ফেনিল উন্মত্ততাউপকণ্ঠ ভরি —খিন্ন শীর্ণ জীবনের শত লক্ষ ধিক্কারলাঞ্ছনাউৎসর্জন করি।
- “আনন্দে আতঙ্কে নিশি নন্দনে উল্লাসে গরজিয়ামত্ত হাহা রবেঝার সঞ্জীব বাধ উন্মাদিনী কালবৈশাখীরনৃত্য হোক তবে । ”
- ফাল্গুনে বিকশিতকাঞ্চন ফুল ,ডালে ডালে পুঞ্জিতআম্রমুকুল ।চঞ্চল মৌমাছিগুঞ্জরি গায় ,বেণুবনে মর্মর
No comments