Breaking News

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের খুঁটিনাটি:-

🎤শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেন- রেসকোর্স ময়দানে।
🔍অপারেশন সার্চলাইট- ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের ঘটনা।
🎈বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান, ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে (পরে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের আওয়ামী নেতা এম এ হান্নান চট্টগ্রাম বেতার থেকে শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেন। ২৭ মার্চ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেন তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান।)

📜স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- জিয়াউর রহমান
🔖স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপিত হয়- ২৬ মার্চ, ১৯৭১; চট্টগ্রামের কালুরঘাটে।
📝মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়- ১০ এপ্রিল ১৯৭১; শপথ নেয়- ১৭ এপ্রিল ১৯৭১
📓প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়- ১৭ এপ্রিল ১৯৭১
📃অস্থায়ী সরকারকে শপথ বাক্য পাঠ করান- অধ্যাপক ইউসুফ আলী (১৭ এপ্রিল)
📑স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন- অধ্যাপক ইউসুফ আলী (১৭ এপ্রিল)
🗞স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়- মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে
📌মুজিবনগরের অস্থায়ী সরকারের সদস্য- ৬ জন
রাষ্ট্রপতি (সরকার প্রধান)- শেখ মুজিবুর রহমান
অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি/প্রেসিডেন্ট - সৈয়দ নজরুল ইসলাম (উপরাষ্ট্রপতি; অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন)
🛋প্রধানমন্ত্রী- তাজউদ্দীন আহমেদ
💰অর্থমন্ত্রী- ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
🖇স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- এ এইচ এম কামরুজ্জামান
আইন , সংসদীয় ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী- খন্দকার মোশতাক আহমদ
📰তাজউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামান ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম কে জাতীয় চার নেতা বলে অভিহিত করা হয়
🏷মুজিবনগর অবস্থিত- মেহেরপুরে
📌মুজিবনগরের পুরাতন নাম- বৈদ্যনাথতলার ভবেরপাড়া
📒মুজিবনগর নামকরণ করেন- তাজউদ্দীন আহমেদ
🔖মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়- ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
🛒অস্থায়ী সরকারের সচিবালয়- ৮, থিয়েটার রোড, কলকাতা

🔫প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে- ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
🎖মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক- জেনারেল এম এ জি ওসমানী
জেনারেল ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক পদে নিয়োগ দেয়া হয়- ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১
বিমান বাহিনীর প্রধান- ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
🎯মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে- ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিলো
🚤নৌ-বাহিনীর অধীনে ছিল- ১০ নং সেক্টর (সকল নদী ও বঙ্গোপসাগর)
🥈১০ নং সেক্টরে কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিল না

★চট্টগ্রাম- ১ নং সেক্টর
★ঢাকা- ২ নং সেক্টর
★রাজশাহী- ৭ নং সেক্টর
★মুজিব নগর- ৮ নং সেক্টর
★সুন্দরবন- ৯ নং সেক্টর
🛡নিচে সংক্ষেপে ১১টি সেক্টরের অঞ্চল পরিচিতি দেয়া হল :

🎪সেক্টর অঞ্চল বীরশ্রেষ্ঠ
🥇১ নং সেক্টর চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রব
🥈২ নং সেক্টর ঢাকা, নোয়াখালী, ফরিদপুর ও কুমিল্লার অংশবিশেষ
🥉৩ নং সেক্টর কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ ও হবিগঞ্জ (বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন প্রথমে এই সেক্টরে যুদ্ধ করেন)
🎗৪ নং সেক্টর মৌলভীবাজার ও সিলেটের পূর্বাংশ
📍৫ নং সেক্টর সিলেট ও সুনামগঞ্জ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান
🏷৬ নং সেক্টর রংপুর (বিভাগ)
📍৭ নং সেক্টর রাজশাহী (বিভাগ) বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
🎈৮ নং সেক্টর কুষ্টিয়া, যশোর থেকে খুলনা, সাতক্ষীরা বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ

📒৯ নং সেক্টর সুন্দরবন ও বরিশাল (বিভাগ)
🎖১০ নং সেক্টর সকল নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন
🖇১১ নং সেক্টর ময়মনসিংহ
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান- কোনো সেক্টরে ছিলেন না
🔖বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রব- ১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
🔖বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দীন- ৭ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
🔖বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল- ৮ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
🔖বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন- ১০ নং সেক্টরে যু্দ্ধ করেন
🎯এছাড়াও ব্রিগেড আকারে ফোর্স গঠন করা হয়েছিলো- ৩টি
🏷এস ফোর্স : মেজর শফিউল্লাহর নেতৃত্বাধীন
🏷কে ফোর্স : মেজর খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বাধীন
🏷জেড ফোর্স : মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বাধীন
🎪এছাড়াও দেশের অভ্যন্তর থেকে যে সব বাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অত্যন্ত সক্রিয় ছিল-
🎗টাঙ্গাইলের কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কাদেরিয়া বাহিনী
🎗বরিশালের হেমায়েত বাহিনী
কমরেড তোহা
সিরাজ সিকদার
🎗মুজিব বাহিনী (বি.এল.এফ) (প্রধান প্রশিক্ষক- হাসানুল হক ইনু)
🎯বিদেশের মিশনে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়- কলকাতায়
বাংলাদেশের বিরোধীতা করে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন
🔖বাংলাদেশকে সহায়তা করে- রাশিয়া
📚ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী গঠন- ২১ নভেম্বর ১৯৭১
🗡ভারত-বাংলাদেশ মিত্রবাহিনীর প্রধান- ফিল্ড মার্শাল স্যাম মানেকশ
📍ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর সেনাধ্যক্ষ- জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
🏷পাকিস্তান বাহিনীর প্রধান- জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা- যশোর (৭ ডিসেম্বর)
পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করে- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করে- রেসকোর্স ময়দানে
📝বাংলাদেশের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- যৌথবাহিনী প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
পাকিস্তানের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
মুক্তিবাহিনীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন/নেতৃত্ব দেন- এয়ার কমোডর এ কে খন্দকার
মোট ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে
মুক্তিযুদ্ধে অবদান/বীরত্ব প্রদর্শনের জন্যে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার- ৪টি
বীরশ্রেষ্ঠ- ৭ জন
বীরউত্তম- ৬৮ জন
বীরবিক্রম- ১৭৫ জন
বীরপ্রতীক- ৪২৬ জন
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ- ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর, সিপাহী হামিদুর রহমান, সিপাহী মোস্তফা কামাল, মোহাম্মদ রুহুল আমিন, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান, ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ এবং ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
জীবিত ব্যক্তিকে প্রদত্ত সর্বোচ্চ বীরত্বসূচক পদবী- বীরউত্তম
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের নামে ৭টি পুকুর খনন করা হয়েছে- সুন্দরবনে
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের কোন কবর নেই/মতান্তরে রূপসা নদীর তীরে কবর দেয়া হয়
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর- করাচি থেকে আনা হয় (২০০৬)
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর আনা হয়- আসামের আমবাসা থেকে (২০০৭)
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান যে বিমানটি ছিনিয়ে আনছিলেন- টি-৩৩ (ছদ্মনাম ব্লু বার্ড)
খেতাবপ্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা- ২ জন (২ জনই বীরপ্রতীক) (সেতারা বেগম ও তারামন বিবি)
নারী মুক্তিযোদ্ধা- সেতারা বেগম, তারামন বিবি ও কাঁকন বিবি
আদিবাসী নারী মুক্তিযোদ্ধা- কাঁকন বিবি
কাঁকন বিবি- খাসিয়া
কাঁকন বিবির আসল নাম- কাকাত হেনইঞ্চিতা
সর্বকনিষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা- শহীদুল ইসলাম চৌধুরী (মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর বয়স-১২ বছর)
একমাত্র আদিবাসী/উপজাতি খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং (বীর বিক্রম)
একমাত্র বিদেশি বীরপ্রতীক- ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড (অস্ট্রেলিয়া; জন্ম নেদারল্যান্ড)
ওডারল্যান্ড মারা যান- ১৮ মে ২০০১ সালে
প্রথম পাক বর্বরতার খবর বহির্বিশ্বে প্রকাশ করেন- বিদেশি সাংবাদিক সাইমন ড্রিং
মুক্তিযুদ্ধে মারা যাওয়া বিদেশি- ফাদার মারিও ভেরেনজি (ইতালি)
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন- ফরাসি সাহিত্যিক আদ্রেঁ মায়ারা
১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর প্রধান শিল্পী- জর্জ হ্যারিসন (ইংল্যান্ড/বৃটেন)
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজন করেন- জর্জ হ্যারিসন (USA) ও পণ্ডিত রবিশংকর (ভারত)
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজনে সহায়তা করে- ফোবানা
কনাসর্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজিত হয়- ১ আগস্ট ১৯৭১
কনাসর্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজিত হয়- নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে
কনসার্ট ফর বাংলাদেশে অংশ নেয়া উল্লেখযোগ্য শিল্পী- পণ্ডিত রবিশংকর (সেতার), ওস্তাদ আলী আকবর খাঁ (সরোদ), আল্লারা খাঁ (তবলা), কমলা চক্রবর্তী (তানপুরা); জর্জ হ্যারিসন, এরিক ক্ল্যাপটন, বব ডিলান, রিঙ্গো স্টার, লিওন রাসেল, বিলি প্রিস্টন, প্রমুখ
জর্জ হ্যারিসনের ব্যান্ডের নাম- বিটলস (ইংল্যান্ড/ বৃটিশ ব্যান্ড)
‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’ রচনা করেছেন- কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ
অর্থ সংগ্রহের জন্য কবিতা পাঠের আয়োজন করেন- অ্যালেন গিন্সবার্গ (আমেরিকা) ও ইয়েভগেনি ইয়েভ তুসোস্কোর (রাশিয়া)
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ- ভারত
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আরব দেশ- ইরাক
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম সমাজতান্ত্রিক দেশ- পোল্যান্ড
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ- পোল্যান্ড
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম অনারব মুসলিম দেশ- মালয়েশিয়া
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশ- সেনেগাল
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ওশেনিয়ান (অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের) দেশ- টোঙ্গা
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশ- ভূটান
মার্কিন যু্ক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়- ১৯৭২ সালে
পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়- ১৯৭৮ সালে
🎯এক নজরে স্বীকৃতি দানকারী দেশসমূহ :
প্রথম দেশ/ দক্ষিণ এশিয় দেশ
ভারত
আরব দেশ
ইরাক
সমাজতান্ত্রিক/ইউরোপীয় দেশ
পোল্যান্ড
অনারব মুসলিম দেশ
মালয়েশিয়া
আফ্রিকান দেশ
সেনেগাল
ওশেনিয়ান দেশ
টোঙ্গা
দ্বিতীয় দেশ
ভূটান
(বিঃদ্রঃ প্রথম স্বীকৃতি দেশ নিয়ে অনেক বইতে ভূটান আর অনেক বইতে ভারত দেওয়া। তবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ভিত্তিক বইগুলোতে ভারতকেই প্রথম স্বীকৃতি দেওয়া দেশ হিসেবে বলা হয়েছে। ভারত মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের দেশকে সাহায্য করেছিলো আর সেই মতে ভারত প্রথম স্বীকৃতি দেওয়া দেশ।)
পাকবাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে- ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
মুক্তিযোদ্ধা দিবস- ১ ডিসেম্বর
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর- ঢাকার সেগুনবাগিচায়
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পত্রিকা- মুক্তিবার্তা (সাপ্তাহিক)
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র

মুক্তিযুদ্ধপূর্ব, ভাষা আন্দোলনভিত্তিক চলচ্চিত্র
জীবন থেকে নেয়া জহির রায়হান
Let their be light (documentary) জহির রায়হান
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র (feature film)

ওরা ১১ জন চাষী নজরুল ইসলাম
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী সুভাষ দত্ত
আবার তোরা মানুষ হ খান আতাউর রহমান
ধীরে বহে মেঘনা আলমগীর কবির
আলোর মিছিল নরায়ণ ঘোষ মিতা
সংগ্রাম চাষী নজরুল ইসলাম
আগুনের পরশমণি হুমায়ুন আহমেদ
এখনও অনেক রাত খান আতাউর রহমান
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড চাষী নজরুল ইসলাম
আমার বন্ধু রাশেদ মোরশেদুল ইসলাম (২০১১)
গেরিলা নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু (২০১১)
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র (short film)

একাত্তরের যীশু নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু
নদীর নাম মধুমতী তানভীর মোকাম্মেল
হুলিয়া তানভীর মোকাম্মেল
পতাকা এনায়েত করিম বাবুল
আগামী মোরশেদুল ইসলাম
দুরন্ত খান আখতার হোসেন
ধূসর যাত্রা সুমন আহমেদ
আমরা তোমাদের ভুলব না হারুনুর রশীদ
শরৎ একাত্তর মোরশেদুল ইসলাম
নরসুন্দর তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র (documentary)

Stop Genocide জহির রায়হান
A State is Born জহির রায়হান
A State in Born জহির রায়হান
মুক্তির গান তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ
মুক্তির কথা তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ
স্মৃতি ‘৭১ তানভীর মোকাম্মেল
মুক্তিযু্দ্ধভিত্তিক গ্রন্থ ও উপন্যাস
মুক্তিযু্দ্ধভিত্তিক গ্রন্থ

বাংলাদেশ কথা কয় আবদুল গাফফার চৌধুরী
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ রামেন্দু মজুমদার
একাত্তরের রণাঙ্গন শামসুল হুদা চৌধুরী
একাত্তরের যীশু শাহরিয়ার কবির
একাত্তরের ঢাকা সেলিনা হোসেন
একাত্তরের ডায়েরি জাহানারা ইমাম
একাত্তরের বর্ণমালা এম আর আখতার মুকুল
আমি বিজয় দেখেছি এম আর আখতার মুকুল
বিজয় ৭১ এম আর আখতার মুকুল
আমি বীরাঙ্গনা বলছি নীলিমা ইব্রাহিম
আমার কিছু কথা শেখ মুজিবুর রহমান
বঙ্গবন্ধু হত্যার দলিলপত্র অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংকলন হাসান হাফিজুর রহমান
সেই সব দিন মুনতাসির মামুন
ঢাকার কথা মুনতাসির মামুন
দ্য লিবারেশন অব বাংলাদেশ সুখবন্ত সিং
দ্য রেপ অব বাংলাদেশ রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম গাজীউল হক
ফেরারী সূর্য রাবেয়া খাতুন
লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে মেজর রফিকুল ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর ড. আনিসুজ্জামান
আমার একাত্তর আনিসুজ্জামান
দুইশত ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা মোহাম্মদ নুরুল কাদির
স্মৃতি শহর শামসুর রাহমান
মুক্তিযু্দ্ধভিত্তিক উপন্যাস

রাইফেল রোটি আওরাত
(মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে লেখা একমাত্র উপন্যাস)

আনোয়ার পাশা
আগুনের পরশমণি হুমায়ুন আহমেদ
জাহান্নাম হইতে বিদায় শওকত ওসমান
জন্ম যদি তব বঙ্গে শওকত ওসমান
দুই সৈনিক শওকত ওসমান
নেকড়ে অরণ্য শওকত ওসমান
নিষিদ্ধ লোবান সৈয়দ শামসুল হক
নীল দংশন সৈয়দ শামসুল হক
খাঁচায় রশীদ হায়দার
দেয়াল আবু জাফর শামসুদ্দীন
বিধ্বস্ত রোদের ঢেউ সরদার জয়েন উদ্দীন
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড সেলিনা হোসেন
কাঁটাতারে প্রজাপতি সেলিনা হোসেন
নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি সেলিনা হোসেন
উপমহাদেশ আল মাহমুদ
সম্প্রতি (২০১২ সালের ২৭ মার্চ) বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য স্বাধীনতা সম্মাননা দিয়েছে- ১২৯ জন বিদেশি নাগরিক ও সংগঠনকে

মোট- ২৬টি দেশের নাগরিকদের স্বাধীনতা সম্মাননা দেয়া হয়েছে।

No comments