Breaking News

বাংলাদেশের অভ্যুদয় (১৯৪৭-‘৭১)

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
১। পাকিস্তানের গণ-পরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে – ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৮ সালে।
২। পাকিস্তানের গণ-পরিষদে উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি করেন- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত।
৩। আওয়ামী লীগের প্রথম সভাপতি ছিলেন- মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।
৪। আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – সৈয়দ শামসুল হক।
৫। যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়- ৪ ডিসেম্বর, ১৯৫৩ সালে।
৬। যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন হয় – ১৯৫৪ সালে।
৭। ২১ দফা কর্মসূচি কবে প্রণীত হয়?- ১৯৫৪ সালে।
৮। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়া হয়- ২৩ মার্চ, ১৯৫৬ সালে।
৯। পাকিস্তানের প্রথম সামরিক শাসন জারি হয়- ৭ অক্টোবর, ১৯৫৮ সালে।
১০। পাকিস্তানের প্রথম সামরিক শাসক- আইয়ুব খান।
১১। অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী- এ.কে. ফজলুল হক।
১২। ভারত-পাকিস্তান বিভক্ত হয়- ১৯৪৭ সালে।
১৩। ভারত-পাকিস্তান বিভক্ত হয়- দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে।
১৪। লাহোর প্রস্তাব পেশ হয়- ১৯৪০ সালে।
১৫। লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন- শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক।
১৬। পাকিস্তানের সংবিধান প্রথম গৃহীত হয়- ১৯৫৬ সালে।
১৭। ২১ দফার প্রথম দফা ছিল- রাষ্ট্রভাষা বাংলা।
১৮। পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর- মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
১৯। পাকিস্তানের প্রথম প্রেসিডেন্ট- ইস্কান্দার মীর্জা।
২০। পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী-লিয়াকত আলী খান।
২১। পূর্ব বাংলা প্রদেশের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী- খাজা নাজিম উদ্দীন।
২২। ছয় দফা ঘোষণা করা হয়- ১৯৬৬ সালে।
২৩। ছয় দফা ঘোষণা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান।
২৪। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়। – ১৯৬৮ সালে।
২৫। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মোট আসামি – ৩৫ জন (শেখ মুজিবসহ)।
২৬। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান।
২৭। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় – ১৯৬৯ সালে।
২৮। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের বীজ বপন হয় – ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে।
২৯। স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল- লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন।
৩০। বাংলাদেশ পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত ছিল- ২৪ বছর।
৩১। পাকিস্তানের প্রথম সামরিক আইন জারি করেন – ইস্কান্দার মির্জা।
৩২। পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে- ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৮।
৩৩। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট ২৩৭টি আসনের মধ্যে লাভ করে- ২২৩টি আসন।
৩৪। যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়-আওয়ামী লীগ, কৃষক শ্রমিক পার্টি, নেজাম-এ-ইসলাম, বামপন্থী গণতন্ত্রী দল।
৩৫। যুক্তফ্রন্ট সরকার গঠিত হয়- শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হকের নেতৃত্বে।
৩৬। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন-যুগ্ম সম্পাদক।
৩৭। আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়- ১৯৫৫ সালে।
৩৮। পূর্ব বাংলার নাম পূর্ব পাকিস্তান হয়- ২৩ মার্চ, ১৯৫৬ সালে।
৩৯। পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু এই গ্রন্থের লেখক- ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
৪০। ৫২-এর ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন- খাজা নাজিম উদ্দিন।
৪১। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন- শহীদ শফিউর এর পিতা মৌলভী মাহ্বুবুর রহমান।
৪২। বাঙ্গালী জাতির মুক্তির সনদ হিসেবে পরিচিত-৬ দফা।
৪৩। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ফাঁস করেন- আমির হোসেন।
৪৪। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি- সার্জেন্ট জহুরুল হককে গুলি করে হত্যা করা হয়-১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
৪৫। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয়-২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।
৪৬। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়- ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে।
৪৭। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক- শেখ মুজিবুর রহমান।
৪৮। স্বাধীন বাংলার বেতার কেন্দ্র প্রথম স্থাপিত হয়- চট্টগ্রামের কালুরঘাটে।
৪৯। কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র স্থাপিত হয়- ২৬ মার্চ, ১৯৭১ রাতে।
৫০। মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে উঠে- গাজীপুরে, ১৯ মার্চ, ১৯৭১।
৫১। মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে -ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
৫২। বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয়- ২ মার্চ, ১৯৭১ সালে।
৫৩। বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন- আ.স.ম আবদুর রব।
৫৪। বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী- মেহেরপুরের মুজিবনগর।
৫৫। মুজিবনগরের পুরাতন নাম- বৈদ্যনাথতলার ভবের পাড়া।
৫৬। প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
৫৭। প্রথম অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
৫৮। মুজিবনগর সরকার ছিল- রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা।
৫৯। অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান।
৬০। অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন- তাজউদ্দীন আহমদ।
৬১। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়-১১টি সেক্টরে।
৬২। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে পুরস্কার দেয়া হয়- ৪টি ক্ষেত্রে।
৬৩। খেতাবপ্রাপ্ত মহিলা মুক্তিযোদ্ধা- তারামন বিবি ও সেতারা বেগম।
৬৪। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ব্রিগেড আকারের ফোর্স – ৩টি (জেড ফোর্স, কে ফোর্স, এস ফোর্স)।
৬৫। বাংলাদেশ বিজয় লাভ করে-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে।
৬৬। স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা পাঠ করা হয়- ৩ মার্চ, ১৯৭১ সালে, পল্টন ময়দানে।
৬৭। বাংলাদেশকে প্রজাতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করা হয়- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে।
৬৮। অস্থায়ী সরকারের গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন- অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী।
৬৯। সর্বপ্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়-ভারতের কলকাতাস্থ বাংলাদেশ মিশনে।
৭০। বিদেশি মিশনে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয়- ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে (এম. হোসেন আলী)।
৭১। তাজউদ্দিন আহমদের নির্দেশে এম.এ.জি. ওসমানী দেশকে -১১টি সেক্টরে ভাগ করেন।
৭২। তারামন বিবি যুদ্ধ করেন- ১১নং সেক্টরে (ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল)
৭৩। ডা. ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম যুদ্ধ করেন- ২ নং সেক্টরে।
৭৪। ডা. ক্যাপ্টেন সেতারা বেগমের বাড়ি-কিশোরগঞ্জে (বৃহত্তর ময়মনসিংহ)।
৭৫। সাইমন ড্রিং-১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ সাংবাদিক (টেলিগ্রাফ পত্রিকা)। যিনি বহির্বিশ্বে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে পাকিস্তানি বর্বরতার খবর প্রকাশ করেন।
৭৬। মার্ক টালি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় BBC-এর দক্ষিণ এশিয়া-বিষয়ক সংবাদদাতা ছিলেন।
৭৭। অপারেশন সার্চ লাইট- ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ কাল রাতে বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে, তৎকালীন ই.পি.আর ঘাঁটি বর্তমান বর্ডার গার্ডস অব বাংলাদেশ এবং রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে যে নির্মম হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করে তা-ই ইতিহাসে অপারেশন সার্চ লাইট নামে পরিচিত।
৭৮। অপারেশন ক্লোজডোর পরিচালনা করা হয়- ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর সকল প্রকার অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য।
৭৯। ১৯৯৭ সালে সুনামগঞ্জে যে মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম পাওয়া যায় তার নাম- কাঁকন বিবি।
৮০। কাঁকন বিবির প্রকৃত নাম – কাকেৎ হেনইঞিতা (খাসিয়া)।
৮১। কাঁকন মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫নং সেক্টরের লক্ষ্মীপুর ক্যাম্পে দায়িত্ব পালন করেন।
৮২। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ার জন্য মতিউর রহমান যে বিমানটি ছিনিয়ে নিয়ে দেশে ফিরতে চেয়েছিলেন তার নাম- টি-৩৩ (এর ছদ্মনাম-ব্লু বার্ড)।
৮৩। হোয়াইল হেমার ওয়াডারল্যান্ড- অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক (জন্ম নেদারল্যান্ডস)
৮৪। হোয়াইল হেমার ওয়াডারল্যান্ড মৃত্যুবরণ করেন- ১৮ মে ২০০১ সালে।
৮৫। ৪ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যে বিদেশি নাগরিক মারা যান তার নাম- মাদার মারিও ভেরেনজি (ইতালি)।
৮৬। ১৯৭১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে যে দুজন শিল্পী বাংলাদেশের সাহায্যের জন্য Concert for the Bangladesh আয়োজন করেন তারা হলেন- জর্জ হ্যারিসন (যুক্তরাজ্য) ও পণ্ডিত রবি শংকর (ভারত)
৮৭। জর্জ হ্যারিসনের ব্যান্ডদলের নাম- বিটলস (১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত)
৮৮। জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় অর্থ সংগ্রহের জন্য Concert for the Bangladesh-এর আয়োজন করেন- নিউইয়র্কের জেমস ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেন। (যুক্তরাষ্ট্রে ১ আগস্ট ১৯৭১ সালে।)
৮৯। জাতিসংঘের শক্তিশালী দেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করে – যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
৯০। জাতিসংঘের শক্তিশালী দেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে- সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)।
৯১। ঢাকা সেনানিবাসস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নাম- বিজয় কেতন।
৯২। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা- যশোর। ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল।
৯৩। সর্বকনিষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম লালু যুদ্ধ করেন-১১নং সেক্টরে (ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল)।
৯৪। এ দেশের মাটি চাই, মানুষ নয়- এ উক্তিটি- ইয়াহিয়া খানের।
৯৫। মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল স্বাক্ষরিত হয়- রেসকোর্স ময়দানে।
৯৬। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন ফরাসি সাহিত্যিক তার নাম- আঁদ্রে মায়ারা।
৯৭। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন- সাহিত্যিক আব্দুস সাত্তার।
৯৮। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে গার্ড অব অনার প্রদান করে- ই.পি আর.-এর ৪নং উইংয়ের একটি সুসজ্জিত দল।
৯৯। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকার নাম- মুক্তিবার্তা (সাপ্তাহিক)।
১০০। মুক্তিযুদ্ধকালীন বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়-১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে।
১০১। ডা. সেতারা বেগম সেনাবাহিনীতে ছিলেন- ক্যাপ্টেন পদে।
১০২। ২৬ মার্চকে জাতীয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়-১৯৮০ সালে।
১০৩। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা শহর ছিল-২নং সেক্টরে।
১০৪। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিবনগর ছিল- ৮নং সেক্টরে।
১০৫। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর অবস্থিত- সেগুনবাগিচা (ঢাকা)।
১০৬। সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে- আগারগাঁও।
১০৭। প্রবাসী সরকারের সচিবালয়ের মুখ্য সচিব ছিলেন- রুহুল কুদ্দুস
১০৮। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ -ভারত।
১০৯। ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়-৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে ।
১১০। বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী দ্বিতীয় দেশ- ভুটান।
১১১। আরব দেশগুলোর মধ্যে প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ-ইরাক।
১১২। আফ্রিকার প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ- সেনেগাল।
১১৩। ইউরোপের প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ- পোল্যান্ড।
১১৪। আমেরিকার প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ- কানাডা
১১৫। ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়- ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে।
১১৬। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম অনারব দেশ- মালয়েশিয়া (২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)।

No comments