নবম দশম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ - বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ
১। বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
২। পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
৩। জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
৪। বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
৫। ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
৬। প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
৭। বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা - উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
৮। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
৯। এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
১০। ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
১১। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
১২। ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
১৩। ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
১৪। সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
১৬। স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
১৭। স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
১৮। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।
১৯। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
২০। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
২১। এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
২২। এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।
Post Comment
No comments