বাংলা ব্যাকরণঃ ৯ম -১০ম শ্রেণীর বোর্ড বই
বাংলা ব্যাকরণঃ ৯ম -১০ম শ্রেণীর বোর্ড বই
১) ণত্ব ও ষত্ব বিধান আলোচিত হয় – ধ্বনিতত্ত্বে
২) শব্দের ক্ষুদ্রাংশকে বলা হয় – রূপ
৩) রূপ গঠন করে – শব্দ
৪) শব্দতত্ত্বের অপর নাম – রূপতত্ত্ব
৫) বাক্যতত্ত্বের অপর নাম – পদক্রম
৬) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে – প্রাতিপদিক
৭) সাধিত শব্দ – হাতা, গরমিল। দম্পতি
৮) সাধিত শব্দ – ২ প্রকার
৯) প্রকৃতি – ২ প্রকার
১০) নাম প্রকৃতির উদাহরণ – হাতল, ফুলেল, মুখর
১১) প্রত্যয় – ২ প্রকার
১২) বাংলা ভাষায় উপসর্গ – ৩ প্রকার
১৩) সংস্কৃত উপসর্গ – ২০ টি
১৪) সংস্কৃত উপসর্গ – প্র, পরা, অপ
১৫) বাংলা উপসর্গ – ২১ টি
১৬) বাংলা উপসর্গ – অ, অনা, অঘা, অজ, আ, আব, নি
১৭) বাংলা ভাষার মৌলিক ধ্বনি সমূহ – ২ প্রকার
১৮) ধ্বনি নির্দেশক চিহ্নকে বলা হয় – বর্ণ
১৯) বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ – ৫০ টি
২) শব্দের ক্ষুদ্রাংশকে বলা হয় – রূপ
৩) রূপ গঠন করে – শব্দ
৪) শব্দতত্ত্বের অপর নাম – রূপতত্ত্ব
৫) বাক্যতত্ত্বের অপর নাম – পদক্রম
৬) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে – প্রাতিপদিক
৭) সাধিত শব্দ – হাতা, গরমিল। দম্পতি
৮) সাধিত শব্দ – ২ প্রকার
৯) প্রকৃতি – ২ প্রকার
১০) নাম প্রকৃতির উদাহরণ – হাতল, ফুলেল, মুখর
১১) প্রত্যয় – ২ প্রকার
১২) বাংলা ভাষায় উপসর্গ – ৩ প্রকার
১৩) সংস্কৃত উপসর্গ – ২০ টি
১৪) সংস্কৃত উপসর্গ – প্র, পরা, অপ
১৫) বাংলা উপসর্গ – ২১ টি
১৬) বাংলা উপসর্গ – অ, অনা, অঘা, অজ, আ, আব, নি
১৭) বাংলা ভাষার মৌলিক ধ্বনি সমূহ – ২ প্রকার
১৮) ধ্বনি নির্দেশক চিহ্নকে বলা হয় – বর্ণ
১৯) বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ – ৫০ টি
২০) স্বরবর্ণ – ১১ টি
২২) ব্যঞ্জন বর্ণ – ৩৯ টি
২৩) বাংলায় – ২ টি যৌগিক স্বরধ্বনি ( ঐ, ঔ)
২৪) স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় – কার
২৫) ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে – ফলা
২৬) ক থেকে ম পর্যন্ত – ২৫ টি স্পর্শধ্বনি
২৭) দন্ত্য বর্ণ – ত, থ,দ, ধ
২৮) ওষ্ঠ বর্ণ – প, ফ, ব,ভ, ম
২৯) মূর্ধণ্য বর্ণ – ট, ঠ, ড,ঢ,ণ
৩০) উচ্চারনের স্থানের নামানুসারে ব্যঞ্জনবর্ণ সমূহ – ৫
ভাগে বিভক্ত
৩১) পরাশ্রয়ী বর্ণ – ৩ টি( ং, ঃ, ঁ)
৩২) নাসিক্য বর্ণ -৫ টি ( ঙ, ঞ, ণ, ন, ম)
৩৩) বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনি -২৫ টি
৩৪) স্পর্শ বর্ণ – ২৫ টি ( ক থেকে ম পর্যন্ত)
৩৫) স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি গুলো – ২ ভাগে বিভক্ত ( অঘোষ ও
ঘোষ)
৩৬) অঘোষ ধ্বনি – ক, খ, চ, ছ
৩৭) ঘোষ ধ্বনি – গ, ঘ, জ, ঝ
৩৮) ঘোষ ধ্বনি – ২ প্রকার ( অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ)
৩৯) অল্পপ্রাণ ধ্বনি – ক,গ, চ,জ
৪০) মহাপ্রাণ ধ্বনি – খ,ঘ, ছ,ঝ
২২) ব্যঞ্জন বর্ণ – ৩৯ টি
২৩) বাংলায় – ২ টি যৌগিক স্বরধ্বনি ( ঐ, ঔ)
২৪) স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় – কার
২৫) ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে – ফলা
২৬) ক থেকে ম পর্যন্ত – ২৫ টি স্পর্শধ্বনি
২৭) দন্ত্য বর্ণ – ত, থ,দ, ধ
২৮) ওষ্ঠ বর্ণ – প, ফ, ব,ভ, ম
২৯) মূর্ধণ্য বর্ণ – ট, ঠ, ড,ঢ,ণ
৩০) উচ্চারনের স্থানের নামানুসারে ব্যঞ্জনবর্ণ সমূহ – ৫
ভাগে বিভক্ত
৩১) পরাশ্রয়ী বর্ণ – ৩ টি( ং, ঃ, ঁ)
৩২) নাসিক্য বর্ণ -৫ টি ( ঙ, ঞ, ণ, ন, ম)
৩৩) বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনি -২৫ টি
৩৪) স্পর্শ বর্ণ – ২৫ টি ( ক থেকে ম পর্যন্ত)
৩৫) স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি গুলো – ২ ভাগে বিভক্ত ( অঘোষ ও
ঘোষ)
৩৬) অঘোষ ধ্বনি – ক, খ, চ, ছ
৩৭) ঘোষ ধ্বনি – গ, ঘ, জ, ঝ
৩৮) ঘোষ ধ্বনি – ২ প্রকার ( অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ)
৩৯) অল্পপ্রাণ ধ্বনি – ক,গ, চ,জ
৪০) মহাপ্রাণ ধ্বনি – খ,ঘ, ছ,ঝ
আজ এই পর্যন্ত। পরের গুলো ধারাবাহিকভাবে আসছে।
সাথেই থাকুন।
সাথেই থাকুন।
No comments