Breaking News

বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি সাধারণ বিজ্ঞান


 

বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি ঃসাধারণ বিজ্ঞান

১. প্রশ্ন : প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হওয়ার কারণ কী?
উত্তর : উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি।
২. প্রশ্ন : আকাশে মেঘ থাকলে গরম বেশি লাগে কেন?
উত্তর : মেঘ ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণে বাধা দেয় বলে।
৩. প্রশ্ন : পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলে বস্তুর ওজন কেমন?
উত্তর : শূন্য।
৪. প্রশ্ন : পাহাড়ে ওঠা কষ্টকর কেন?
উত্তর : অভিকর্ষজ বলের বিপরীতে কাজ করার জন্য।
৫. প্রশ্ন : কোন রংয়ের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়?
উত্তর : কালো।
৬. প্রশ্ন : কয়টি পদ্ধতিতে তাপ পরিবহন হয়?
উত্তর : ৩টি।
৭. প্রশ্ন : সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে কোন পদ্ধতিতে?
উত্তর : বিকিরণ পদ্ধতিতে।
৮. প্রশ্ন : কঠিন পদার্থে তাপ কোন পদ্ধতিতে প্রবাহিত হয়?
উত্তর : পরিবহন পদ্ধতিতে।
৯. প্রশ্ন : তরল পদার্থে তাপ কোন পদ্ধতিতে প্রবাহিত হয়?
উত্তর : পরিচলন পদ্ধতিতে।
১০. প্রশ্ন : গ্রীষ্মকালে কোন ধরনের কাপড় পরিধান করা ভালো?
উত্তর : সাদা।
১১. প্রশ্ন : শীতকালে কেন কালো কাপড় পরিধান করা ভালো?
উত্তর : কালো কাপড় তাপ শোষণ করে বলে।
১২. প্রশ্ন : রেল লাইনে দুটি পাতের মধ্যে কেন ফাঁকা রাখা হয়?
উত্তর : তাপ বৃদ্ধির ফলে প্রসারিত হয়ে যেন বেঁকে না যায়।
১৩. প্রশ্ন : শীতকালে ভেজা কাপড় তাড়াতাড়ি শুকায় কেন?
উত্তর : বাতাসে জলীয় বাষ্প কম থাকে বলে।
১৪. প্রশ্ন : কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি?
উত্তর : কঠিন মাধ্যমে।
১৫. প্রশ্ন : চাঁদে কোনো শব্দ করলে শোনা যায় না কেন?
উত্তর : বাতাস নেই বলে।
১৬. প্রশ্ন : শূন্য ঘরে শব্দ জোরে হয় কেন?
উত্তর : শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ ক্ষমতা কম বলে।
১৭. প্রশ্ন : সমুদ্রের গভীরতা কী দিয়ে পরিমাপ করা হয়?
উত্তর : প্রতিধ্বনি দিয়ে।
১৮. প্রশ্ন : কম্পনাঙ্ক বাড়লে শব্দের তীক্ষ্মতা কী হয়?
উত্তর : বাড়ে।
১৯. প্রশ্ন : তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বাড়লে শব্দের তীক্ষ্মতা কী হয়?
উত্তর : কমে।
২০. প্রশ্ন : বিদ্যুৎ চমকাবার কিছুক্ষণ পরে শব্দ শোনা যায় কেন?
উত্তর : আলোর গতি শব্দের গতির চেয়ে বেশি।
১৷ মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায়? =ক্যালসিয়াম ।
২৷স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয়? =ক্যারেট দিয়ে ।
৩৷ কাগজে ঘষলে দাগ কাটে? =লেড ।
৪৷ প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়? =অ্যালুমিনিয়াম ।
৫৷ একমাত্র অধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী? =গ্রাফাইট ।
৬৷ ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায়? =সোডিয়াম ।
৭৷ সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে? =সোডিয়াম ।
৮৷ আতশবাজি ও ফটোগ্রাফির ফ্লাশ পাওডার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়? =ম্যাগনেসিয়াম পাউডার ।
৯৷ সাংকেতিক আলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয়? =ম্যাগনেসিয়াম ।
১০৷ নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবানপাথরগুলো? =অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
১১৷ পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয়? =ফিটকিরি ।
১২৷ ল্যাবরেটরিতে শুস্ককারক ও নিরুপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়? =কুইক লাইম ।
১৩৷ উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয়? =ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম)দিয়ে।
১৪৷ চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম? =সেলিনিয়াম
স্বর্ণের খাদ বের করতে ব্যবহৃত হয়ঃ নাইট্রিক এসিড
* অধাতু হওয়া সত্বেও যে মৌলটি বিজারকঃ হাইড্রোজেন
* প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে ভারী মৌলঃ ইউরেনিয়াম
* এভিকালচার মানেঃ পাখি পালন বিদ্যা
* অগ্নি নির্বাপক খনিজ পদার্থঃ এসবেসটস
* ব্রোমিনের বর্ণ লাল, ক্লোরিনের সবুজাভ হলুদ
* সর্বপ্রথম বেতার যন্ত্র আবিষ্কার করেনঃ মার্কনি
* ডিজিটাল ঘড়িতে যে অনুজ্জ্বল লেখা ফুটে উঠে তাঃ LCD
* বাণিজ্যিক ভিত্তিতে টেলিভিশন চালু হয়ঃ 1940 সালে
* টেলিভিশন হতে যে ক্ষতিকর রশ্মি বের হয়ঃ মৃদু রন্জন রশ্মি
////॥॥
★★দৈনন্দিন বিজ্ঞান: ধাতব ও অধাতব রসায়ন:
১. যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
২. যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদের অধাতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি।
৩.কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সামগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়।
৪. আমরা যে চক দিয়ে লিখি তা হলো ক্যালসিয়াম কার্বনেট।
৫. সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট কে চিলির সল্টপিটার বলে।
৬. সোডিয়ামের কার্বনেট কে বেকিং পাউডার বলে।
৭.পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়।
৮. ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়।
৯. ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১০. সীসা কাগজের উপর ঘষলে কালো দাগ পড়ে।
১১. যে লোহায় কার্বনের পরিমাণ.০৫ থেকে ১.৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স্থায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়।
১২. কার্বনের পরিমানের উপর ইস্পাতের গুণাগুণ নির্ভর করে।
১৩. ইস্পাতের সঙ্গে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনলেস ষ্টিল বলে।
১৪. দুই বা ততোধিক ধাতুর মিশ্রণে যে কঠিন পদার্থ তৈরী হয় তাকে সংকর ধাতু বলে।
১৫. তামা ও দস্তা ও মিশ্রণে পিতল তৈরী হায়।
১৬. তামা, দস্তা ও নিকেলের সংকর ধাতু জার্মান সিলভার।
১৭.অ্যালুমিনিয়াম, কপার ম্যাগনেশিয়াম, এবং মাঙ্গানিজ এর মিশ্রণে তৈরী সংকর ধাতু ডুরালুমিন। এটি উড়োজাহাজ তৈরীতে ব্যবাহৃত হয়।
১৮. তামা, দস্তা, এবং টিনের মিশ্রণে তৈরী সংকর ধাতু গান মেটাল, পূর্বে কামান তৈরীর কাজে ব্যবহৃত হত বলে এজন্য এটিকে গান মেটাল বলে।
১৯. খনিজের সাথে যে সব অপদ্রব্য থাকে, সেগুলিকে খনিজ মল বা গ্যাং বলে।
২০. পারদের সাথে অন্য যে কোন ধাতুর মিশ্রণে উৎপন্ন সংকর ধাতুকে পারদ সংকর বা অ্যামাল গাম বলে।
২১. মাটির রঙ লালচে হলে বুঝতে হবে তাতে আয়রনের পরিমাণ বেশী।
২২. ম্যাগনেটাইট,জিরকন, মোহনাজইট প্রভুতির সমন্ময়ে তৈরী সোনার ন্যায় মুল্যবান খনিজকে ক্যালোসোনা বলে।
২৩. টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম হলো মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট।
২৪.সোডিয়াম ও ক্লোরিন হলো খাদ্য লবণের রাসয়নিক উপাদান।
২৫. লিথিয়াম হলো সবচেয়ে হালকা থাতু।
২৬. ওসমিয়াম হলো সবচেয়ে ঘন ধাতু।
২৭. সাধারণ তাপমাত্রায় তরল ধাতু হলো পারদ।
২৮. সাধারণ তাপামাত্রায় তরল অধাতু হলো ব্রোমিন।
২৯. সাপের বিষে জিঙ্ক থাকে।
৩০. পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু প্লাটিনাম।
৩১. দস্তা সবচেয়ে তাড়াতাড়ি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
৩২. আয়নার পশ্চাতে পারদ ব্যবাহৃত হয়।
৩৩. সর্বাধিক বিদ্যুৎ পরিবাহী ধাতু কপার বা তামা।
৩৪. ২৪ ক্যারেট স্বর্ণকে বিশুদ্ধ স্বর্ণ বলা হয়।
৩৫. পৃথিবী তৈরীর প্রাধান উপাদান হলো সিলিকন।
৩৬. এন্টিমনি আঘাত করলে শব্দ হয় না।
৩৭. ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইডের পরিষ্কার পানির দ্রবণকে লাইম ওয়াটার বা চুনের পানি বলে
৩৮.অগ্নিনিরোধক খনিজ পদার্থ হলো এসবেসটস।
৩৯.সীসার গলনাঙ্ক সবচেয়ে কম।
৪০. পানি অপেক্ষা সোনা ১৯ গুন ভারি।
৪১.ইস্পাত সাধারনত লোহা থেকে ভিন্ন কারণ ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত পরিমাণ কার্বন রয়েছে।
৪২. আর্দ্র বাতাসের সংস্পর্শে লোহার পরমাণ ধীরে ধীরে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে আরণ অক্সাইড উৎপন্ন করে এবং লোহায় মরিচা পড়ে।
৪৩. আর্দ্র বায়ুর সংস্পর্শে লোহার পরমাণু ধীওে ধীরে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে আয়রণ অক্সাইড উৎপন্ন কর এবং লোহায় মরিচা পড়ে।
৪৪ লোহা বা ইস্পাতের তৈরী জিনিস কে মরিচারোধী করার জন্য লোহা বা ইস্পাতের উপর জিঙ্কের প্রলেপ দেওয়া হয়। একে গ্যালভানাইজিং বলে।
৪৫. সোডিয়াম বাই- কার্বনেট,অ্যালুমিনিয়াম সালফেট এবং পটাশিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটর মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে।
৪৬. লোহা বা ইস্পাতের তৈরী সামগ্রীর উপর নিকেল, ক্রোমিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম সোনা, প্লাটিনাম ইত্যাদি ধাতুর প্রলেপ দেওয়াকে ইলেকট্রোপ্লেটিং বলে।
৪৭. মরিচা প্রতিরোধ বা সামগ্রীক উজ্জ্বলতা, চাকচিক্য, সৌন্দর্য ও স্থায়িত্ব বাড়াতে ইকট্রোপ্লোটিং করা হয়।
৪৮. গ্রাফাইট একমাত্র অধাতু যা তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৪৯. গ্রাফাইটের সাথে বিভিন্ন অনুপাতে কাদা মিশিয়ে বিভিন্ন ধরণের পেন্সিলের সীস তৈরী করা হায়। পেন্সিলের সীস যত মোটা ও নরম তাতে গ্রাফাইটের পরিমান তত বেশী।
৫০.প্রাকৃতিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে কঠিন বস্তু হলো হীরক।
৫১.হীরক সাধারত স্বচ্ছ ও বর্ণহীন। হীরকের মধ্যদিয়ে আলো বিভিন্নভাবে একে যায় বলে তাকে চকচকে দেখায় হীরকক বিশেষভাবে কেটে বহুতল বিশিষ্ট করা হয়। একে হীরকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়।
৫২. গন্ধক বা সালফার খুবই সক্রিয় অধাতু। এটি তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবাহী। জীবানুনাশক ঔষধ তৈরীতে, দিয়াশলাই, নানা প্রাকার রং এবং সার প্রভৃতিতে সালফার বা গন্ধক ব্যবাহৃত হয়।
৫৩. রাবারের সাথে গন্ধক মিশিয়ে উত্তপ্ত করলে রাবার শক্ত, নমনীয়
সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের "জীব বিজ্ঞান":- প্রাণী বিজ্ঞান
---------------------------------------------
১) আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
২) মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
৩) মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
৪) মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
৫) মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
৬) ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
৭) রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
৮) রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
৯) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
১০) রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
১১) রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
১২) ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
১৩) হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
১৪) মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
১৫) ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
১৬) ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
১৭) পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
১৮) ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
১৯) মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
২০) নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
২১) সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
২২) ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
২৩) এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
২৪) বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি ।
২৫) শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
২৬) ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
২৭) মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
২৮) মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
২৯) হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
৩০) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
৩১) DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
৩২) DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
৩৩) জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
৩৪) হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
৩৫) হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
৩৬) অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
৩৭) জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
৩৮) এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
৩৯) রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
৪০) রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
৪১) পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
৪২) রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
৪৩) প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
৪৪) বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো ।
৪৫) পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
৪৬) পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
৪৭) স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
৪৮) ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
৪৯) কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
৫০) পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
৫১) রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
৫২) শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
৫৩) দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
৫৪) সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
৫৫) সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
৫৬) সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
৫৭) সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
৫৮) সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
৫৯) আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
৬০) মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
৬১) হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
৬২) তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
৬৩) মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
৬৪) সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
৬৫) স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী ।
৬৬) সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
৬৭) রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
৬৮) সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
৬৯) কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।
.
.
১) প্রাণিজগতের উত্পত্তি ও বংশসম্বন্ধীয় বিদ্যাকে বলে- জেনেটিক্স।
২) বিবর্তন সম্পর্কিত বিদ্যা হল- ইভোলিউশন।
৩) পাখি সম্পর্কিত বিদ্যা হল- অরনেথোলজি।
৪) শৈবাল সম্পর্কিত বিদ্যা হল- ফাইকোলজি।
৫) ছত্রাক সম্পর্কিত বিদ্যা হল- মাইকোলজি।
৬) মৌমাছি পালন সম্পর্কিত বিদ্যা-
এপিকালাচার।
৭) মৎস চাষ বিষয়ক বিদ্যা- পিসিকালচার।
৮) পাখিপালন বিদ্যা হল- এভিকালচার।
৯) রেশম চাষ বিষয়ক বিদ্যা হল- সেরিকালচার।
১০) কীটপতঙ্গ বিদ্যা- এন্টামোলজি।
১১) বাস্তুসংস্থান বিদ্যা- ইকোলজি।
১২) হাড় বিষয়ক চিকিত্সা বিঞ্জাণ- অস্টোলজি।
১৩) শারীরবিদ্যা- এনাটোমি।
১৪) রোগ জীবানু তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন- লুইপাস্তুর।
১৫) পেনিসিলিয়াম আবিস্কার করেন- আলেক
জেন্ডার ফ্লেমিং।
১৬) পোলিও টিকার আবিস্কার করেন- জোনাস সক।
১৭) জোনাস সক যুক্ত রাষ্ট্রের La Zola শহরে মারা
যান।
১৮) যক্ষা রোগের জীবানু আবিস্কার করেন- রবার্ট
কখ্/চ
১৯) কৃত্রিম জিন আবিস্কার করেন- হরগোবিন্দ
খোরানা।
২০) ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন- লিউয়েন হুক।
২১) বংশগতির জনক- মেন্ডেল।
২২) কোষ আবিষ্কার করেন- রবার্ট হুক।
২৩) হোমিওপ্যাথির আবিস্কারক- এফ সি এফ
হ্যানিমেন।
২৪) বসন্তের টিকা- এডওয়ার্ড জেনার।
২৫) অনুবীক্ষণ যন্ত্রের আবিস্কারক- লিউয়েন হুক।
● সামগ্রিকভাবে জীবের জিনগত, প্রজাতিগত ও পরিবেশগত বৈচিত্রকে বলা হয় – উদ্ভিদ বৈচিত্র্য।
● Taxonomy অর্থ – শ্রেণিবিন্যাসতত্ত্ব।
● Taxonomy শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – ফরাসি বিজ্ঞানী ক্যানডোলি
● শ্রেণিবিন্যাসের সর্বোচ্চ একক হলো – কিংডম।
● শ্রেণিবিন্যাসের প্রতিটি একককে বলা হয় – ট্যাক্সন।
● উদ্ভিদকাণ্ডের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে থিয়োফ্রাস্টাস উদ্ভিদজগতকে ভাগ করা হয় – ৪ ভাগে।
● গণসমূহের অাধুনিক ধারণার পথিকৃৎ বলা হয় – জোসেফ পিটন ডি টুর্নেফোর্টকে।
● শাখাপ্রশাখা করে ঝোপের সৃষ্টি করে – গুল্ম।
● কয়েকটি গুল্ম উদ্ভিদ – জবা, রঙ্গন, গন্ধরাজ, কাগজীলেবু।
● কয়েকটি উপগুল্ম উদ্ভিদ – কাল্কাসুন্দা, অাশকোওড়া, বেলী।
● কাষ্ঠল কাণ্ডবিশিষ্ট হার্বকে বলে – উডি হার্ব। (যেমন : তোষাপাট)
● ধান, গম, সরিষা, ঘাঘ, কচু, কচুরিপানা, নরমলতাগাছ হলো – বীরুৎ।
● সরিষা, গম, ছোলা হলো – একবর্ষজীবী।
● মূলা, ফুলকপি, বাঁধাকপি হলো – দ্বিবর্ষজীবী।
● অাদা, হলুদ, দূর্বাঘাস হলো – বহুবর্ষজীবী।
● অপুষ্পক উদ্ভিদের মধ্যে সর্বপেক্ষা উন্নত – ফার্ণ।
● নগ্নবীজী উদ্ভিদকে বলা হয় – অাদিম সবীজ উদ্ভিদ।
● মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড থাকে – মসবর্গের উদ্ভিদের।
● পুষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভরশীল – ছত্রাক।
● নগ্নবীজী ও অাবৃতবীজী হলো – পুষ্পক বা সবীজী উদ্ভিদ।
● সর্পিলাকার ক্লোরোপ্লাস্ট পাওয়া যায় – স্পাইরোগাইরা নামক শৈবালে।
● যৌন মিলন ছাড়া হ্যাপলয়েড যৌন কোষ হতে একটি পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হওয়াকে বলে – পার্থেনোজেনেসিস বা অপুংজনি।
● Polysiphonia এক – সামুদ্রিক লোহিত শৈবাল।
● অসংখ্য সবুজ বা নীল স্পোর উৎপন্ন করে বলে পেনিসিলিয়াম কে বলা হয় – সবুজ বা নীল ছত্রাক।
● ব্যাঙের ছাতা বা মাশরুম নামে পরিচিত – এগারিকাস।
● রৌদ্রে জন্মাতে পারে বলে ‘সান ফার্ণ’ বলা হয় – Pteris কে
প্রশ্ন: বাংলাদেশের একটি জীবন্ত জীবাশ্ম কাকে বলে ?
রাজ কাঁকড়া .
প্রশ্ন: উদ্ভিদের জীবন্ত জীবাশ্ম কোনটি ?
Cycas .
প্রশ্ন: জীব বিজ্ঞানের জনক কে ?
এরিস্টটল .
প্রশ্ন: কোন জলজ জীবটি বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় ?
শুশুক .
প্রশ্ন: ক্লোন পদ্ধতিতে প্রথম ভেড়ার নাম কী ?
ডলি .
প্রশ্ন: সবচেয়ে বড় কোষ কোনটি ?
উট পাখির ডিম .
প্রশ্ন: ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় কোন প্রাণী ?
মাছ .
প্রশ্ন: তবকের সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় কে ?
কেঁচো .
প্রশ্ন: সাদা রক্তের বা বর্ণহীন রক্তের প্রাণী কোনটি ?
তেলাপোকা .
প্রশ্ন: প্রাণী কোষের পাওয়ার হাউস বলা হয় কাকে ?
মাইটোকন্ড্রিয়া
প্রশ্ন: প্রাকৃতিক লাঙ্গল বলা হয় কাকে ?
কেঁচো .
প্রশ্ন: বাদুর রাতের বেলা চলাচল করে কিভাবে ?
আল্ট্রাসনিক সাউন্ড এর মাধ্যমে .
প্রশ্ন: জীবাণু বিদ্যার জনক কে ?
ভন লিউয়েন হুক .
প্রশ্ন: পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম স্তন্যপায়ী প্রাণী কোনটি ?
বামন চিকা .
প্রশ্ন: সবচেয়ে বড় ফুল কোনটি ?
র্যাফোসিয়া আরনন্ডি
প্রশ্ন: শরীর বিদ্যার জনক কাকে বলা হয় ?
উইলিয়াম হার্ভে .

No comments